সংক্ষিপ্ত

মালাইকা অরোরা থেকে কারিনা কাপুর পর্যন্ত, এই বি-টাউন সেলিব্রিটিরা খালি পেটে এক চামচ ঘি দিয়ে তাদের দিন শুরু করেন। আজকাল মানুষ ওজন কমাতেও ঘি নির্ভর করে।

 

ভারতীয় সংস্কৃতিতে ঘি-এর আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। ঘরোয়া উপায় থেকে শুরু করে খাবারের স্বাদ বাড়ানো পর্যন্ত পূজা পাঠে ঘি ব্যবহার করা হয়। অনেক ভেজ খাবার আছে যেগুলোতে এক চামচ ঘি দিলে খাবারের স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে যায়। আজ আমরা আপনাকে এমন ৫টি কারণ বলব যে কেন শুধুমাত্র ঘি দিয়ে রুটি খাওয়া উচিত।

মালাইকা, ক্যাটরিনা এবং কারিনা তাদের দিন শুরু করেন ঘি দিয়ে-

ঘি এর একটি স্বতন্ত্র গন্ধ আছে যা দুধের ক্যারামেলাইজেশনের কারণে আসে। তাই ঘি দিয়ে সব খাবার রান্না করলে তা শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, এটি আপনার ত্বক ও চুলের জন্যও খুবই উপকারী। মালাইকা অরোরা থেকে কারিনা কাপুর পর্যন্ত, এই বি-টাউন সেলিব্রিটিরা খালি পেটে এক চামচ ঘি দিয়ে তাদের দিন শুরু করেন। আজকাল মানুষ ওজন কমাতেও ঘি নির্ভর করে।

ঘিতে প্রচুর পুষ্টি ও প্রোটিন পাওয়া যায়, যা মস্তিষ্ক ও হাড়ের জন্য খুবই উপকারী। এটি প্রতিদিন সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। এটি শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ঘি শরীরে নতুন কোষ তৈরি করে যার ফলে আমাদের শরীর বৃদ্ধি পায়।

এজন্য ঘি দিয়ে রুটি খেতে হবে

রুটি ঘি দিয়ে খাওয়া উচিত কারণ ঘি আটার মধ্যে পাওয়া গ্লাইসেমিক লোড (GL) নিয়ন্ত্রণ করে। যার ফলে আমাদের সারা শরীরে শক্তি থাকে। বেশি ঘি নয় তবে সীমিত পরিমাণে খেতে হবে। এটি আপনার শরীরের মেটাবলিজম ঠিক রাখে এবং রুটিতে উপস্থিত গ্লুটেন এবং ফাইবার সহজে হজম করতে সাহায্য করে।

ঘিতে প্রচুর পরিমাণে বিউটারিক এসিড পাওয়া যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধকারী টি লিম্ফোসাইট ঘি থেকে অনেক উপকার করে। ঘিতে দ্রবণীয় ভিটামিন (A, D, E, K) এবং অপরিহার্য ফ্যাটি-অ্যাসিড (লিনোলিক অ্যাসিড এবং অ্যারাকিডোনিক অ্যাসিড) রয়েছে।