সংক্ষিপ্ত
শরীরে আয়রনের অভাব হলে রক্তশূনতা দেখা দেয়। শরীরে পর্যাপ্ত লোহিত রক্তকণিকা না থাকলে এই অবস্থা দেখা দেয়। লোহিত রক্তকণিকায় অক্সিজেন বহনকারী প্রোটিন হিমোগ্লোবিন।
আয়রন শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয় একটি পুষ্টি। শরীরে আয়রনের অভাব হলে শক্তি কমে যায়, শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, রক্তশূনতা দেখা দেয়। শরীরে আয়রনের অভাব হলে রক্তশূনতা দেখা দেয়। শরীরে পর্যাপ্ত লোহিত রক্তকণিকা না থাকলে এই অবস্থা দেখা দেয়। লোহিত রক্তকণিকায় অক্সিজেন বহনকারী প্রোটিন হিমোগ্লোবিন।
আয়রনের ঘাটতি পূরণের জন্য সবচেয়ে ভালো সবজি হলো বিট। হিমোগ্লোবিন উৎপাদন এবং রক্তশূনতা প্রতিরোধে সাহায্য করে বিট। বিটে আয়রন এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর পুষ্টি উপাদান রয়েছে। বিটে থাকা নাইট্রেট মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বাড়ায়, জ্ঞানীয় কার্যকারিতা বাড়ায় এবং ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমায়।
বিটে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। তবে অতিরিক্ত বিট খেলে রক্তচাপ কমে যেতে পারে এবং অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও, বিটে থাকা উচ্চ ক্যালসিয়াম অক্সালেট ক্যালসিয়াম শোষণে বাধা দেয় এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায় এবং পেটে ব্যথা সৃষ্টি করে।
আয়রনের ঘাটতি পূরণের জন্য এই খাবারগুলো খেতে পারেন
গুড়
প্রতিদিন অল্প পরিমাণে গুড় খেলে আয়রনের অভাব দূর হয়। চিনির পরিবর্তে গুড় খাওয়া স্বাস্থ্যকর।
আমলকী
আমলকীতে ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম প্রভৃতি পুষ্টি উপাদান রয়েছে। প্রচুর আয়রন থাকায় এটি রক্তশূনতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
পালং শাক
শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য পালং শাক খুবই উপকারী। প্রচুর আয়রন সমৃদ্ধ পালং শাক সপ্তাহে দুবার খেতে পারেন।
কিশমিশ
কিশমিশে বিশেষ করে কপার, অন্যান্য ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে থাকে। আট থেকে দশটি কিশমিশ ভিজিয়ে খেতে পারেন। মিলবে উপকারষ