Medicine:ওষুধের মাঝ বরাবর একটা দাগ দেখা যায়। যে সমস্ত ওষুধের এই দাগ থাকে সেগুলিকে ডোজ কমানোর জন্য ভেঙ্গে খাওয়া যেতে পারে বলে দাগ দেওয়া থাকে। তবে অবশ্যই তা চিকিৎসকের পরামর্শে।
Medicine: ওষুধের বেশ কিছু জিনিস সম্পর্কে আমাদের তেমন স্বচ্ছ ধারণা নেই। এই যেমন, বেশ কিছু ট্যাবলেটের ঠিক মাঝ বরাবর একটা সোজা দাগ কাটা থাকে। কিন্তু এই দাগের নেপথ্যে কারণ কী, তা অনেকেই জানেন না। কেনই বা সব ট্যাবলেটে এই দাগ দেখা যায় না? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, আসলে কোনও রোগীকে বিশেষ কিছু ওষুধ প্রেসক্রাইব করার সময় ডাক্তাররা সেই ওষুধের ডোজ বেঁধে নেন। সেই সব ওষুধেই মাঝখান থেকে দাগ কাটা থাকে।
যাতে রোগী ওষুধ খাওয়ার সময় সহজেই ওষুধকে মাঝখান থেকে দুভাগ করতে পারে। বিশদে বলতে গেলে, অনেক সময় আমরা দেখি, ডাক্তার একই ওষুধ সকালে আর্ধেক সকালে ও বিকেলে আর্ধেক খেতে বলেন। আসলে ওষুধের পাওয়ারকে দুভাগে ভাগ করার ক্ষেত্রেই এই লাইনের ব্যবহার। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সব ওষুধের গায়ে এই দাগ থাকে না।
সেসব ওষুধের মাঝখান থেকে দাগ কাটা থাকে। যাতে রোগী ওষুধ খাওয়ার সময় সহজেই ওষুধকে মাঝখান থেকে দুই ভাগ করতে পারেন।
বিস্তারিত বলতে গেলে, অনেক সময় আমরা দেখি ডাক্তার একই ওষুধ সকালে অর্ধেক ও বিকেলে অর্ধেক খেতে বলেন। আসলে ওষুধের পাওয়ারকে দুই ভাগে ভাগ করার ক্ষেত্রেই এই দাগের ব্যবহার।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সব ওষুধের গায়ে এই দাগ থাকে না। তার প্রধান কারণ হলো, দাগ না থাকা ওষুধগুলোর পাওয়ারকে ভাগ করা উচিত নয়। উল্টো তা ভাগ করলে বিপদ হতে পারে।
যেমন ধরুন, কোনো ঘুমের ওষুধের পাওয়ার যদি হয় ৫, তার গায়ে যদি দাগ থাকে, তাহলে তা ভাগ করে পাওয়ার কমিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
যদি কোনো ওষুধে পাওয়ার ৫ লেখা থাকে, কিন্তু দাগ না থাকে, তাহলে পুরোটাই খাওয়া ভালো। চিকিৎসকরা রোগীর পরিস্থিতি বুঝেই এই ধরনের ওষুধ প্রেসক্রাইব করেন।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।


