Healthy food: চিনিতে 'না' বলুন, দেখবেন মন ভাল হয়ে যাবে- স্বাস্থ্য সুন্দর হবে
চিনিতে না বলুন। তাহলেই আপনার স্বাস্থ্যের অর্ধেক সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। তেমনই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
চিনি 'না'
মিষ্টি খেতে ভালবাসে না। এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। কিন্তু মিষ্টি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। বিশেষ করে চিনি খাওয়া।
চিনি যোগ
বিশেষজ্ঞদের মতে অত্যাধিক চিনি খেলে তার প্রভাব শারীরিক ও মানসিক দিনে পড়ে। ওজন বাড়ছে। এছাড়াও একাধিক সমস্যা দেখা দেয়।
ওজন নিয়ন্ত্রণে
অত্যাধিক চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে দ্রুত ওজন বাড়ে। কারণ চিনিতে ক্যালরির পরিমাণ অত্যান্ত বেশি। চিনি খাওয়ার বন্ধ করলেই ক্যালরি নিয়ন্ত্রণে আসবে।
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি
অতিরিক্ত চিনি টাইপ ২ ডায়াবেটিশের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। চিনির ব্যবহার ইনসুলিন প্রতিরোধের দিকে নিয়ে যায়। শরীরের কোষগুলি ইনসুলিনের প্রতি কম প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে। যার কারণে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়।
মানসিক স্বাস্থ্য
মানসিক স্বাস্থ্যের উপর চিনির প্রভাব ক্ষণস্থায়ী। প্রচুর পরিমাণে চিনে খেলে স্মৃতি শক্তি কমে যায়। বিষণ্ণতা বাড়ে। উদ্বেগ তৈরি হয়।
মেজাজে চিনি
চিনির ব্যবহার হ্রাস করে, ব্যক্তিরা উন্নত মানসিক স্বচ্ছতা, বর্ধিত ফোকাস এবং আরও স্থিতিশীল মেজাজ অনুভব করতে পারে। এটি রক্তে শর্করার স্পাইক এবং ক্র্যাশ এড়ানোর জন্য দায়ী করা হয়, যা নেতিবাচকভাবে জ্ঞানীয় ফাংশন এবং মানসিক সুস্থতাকে প্রভাবিত করতে পারে।
দাঁতের স্বাস্থ্য
চিনি মানের স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর তেমনই দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। চিনি মুখের জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে বেড়ে উঠলে সাহায্য। চিনির কারণে দাঁতের অনেকগুলি সমস্যা তৈরি হয়। মাড়ির জন্যও চিনি ক্ষতিকর।
ত্বকের জন্য
ত্বকের জন্য চিনি অত্যান্ত ক্ষতিকর। ব্রণ, বার্ধক্য ও অন্যান্য সমস্যা চিনির জন্য হতে পারে। চিনির ব্যবহার কমালে ত্বক উজ্জ্ল ও সুন্দর হয়। চিনির কারণে যে কোনও ইনফেকশন সারতেও দেরী হয়।