সংক্ষিপ্ত

ভুল খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়েছে। এ ধরনের মারণ রোগ থেকে বাঁচতে চাইলে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা খুবই জরুরি। কিছু স্বাস্থ্যকর ফল ও সবজিকে ডায়েটের অংশ করে আমরা রোগ এড়াতে পারি।

 

আজকাল হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়েছে। হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। হার্ট সম্পর্কিত রোগ মারাত্মক হতে পারে। ভুল খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়েছে। এ ধরনের মারণ রোগ থেকে বাঁচতে চাইলে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা খুবই জরুরি। কিছু স্বাস্থ্যকর ফল ও সবজিকে ডায়েটের অংশ করে আমরা রোগ এড়াতে পারি।

ব্রকলি-

ব্রকলি হার্টের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এতে উপস্থিত পুষ্টি হৃদরোগের ঝুঁকি দূর করে। ব্রকলি খেলে শরীরে ভালো কোলেস্টেরল বাড়ে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে।

জাম-

বেরি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। হৃদরোগীদের জন্য জাম খাওয়া খুবই উপকারী। জাম ফলে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান কোলেস্টেরলের মতো রোগের ঝুঁকি দূর করে।

বাদাম-

বাদাম পুষ্টিগুণে ভরপুর। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড। বাদাম ও আখরোট হার্টের জন্য খুবই উপকারী। এগুলো কোলেস্টেরল বাড়াতে বাধা দেয় এবং হার্টকে সুস্থ করে তোলে।

আরও পড়ুন- আলঝেইমারের উপসর্গের ১০ বছর আগে রোগটি সনাক্ত করা যায়, জানাচ্ছে গবেষণা

আরও পড়ুন- ডিমের এই অংশ স্বাস্থ্যের জন্য বিষের মত, এই ৫ সমস্যায় এটি খাওয়া এড়িয়ে চলুন

টমেটো-

টমেটো পটাসিয়াম, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো অনেক পুষ্টিতে ভরপুর। এতে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান হার্টের জন্য খুবই উপকারী। টমেটো খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি দূরে থাকে।

তিসি-

তিসি ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এবং অনেক খনিজ সমৃদ্ধ। এটি খেলে রোগের ঝুঁকি দূর হয়। হার্টের জন্যও তিসি খুবই উপকারী। হৃদরোগীদের ভিজিয়ে রাখা তিসির বীজ খাওয়া উচিত।

চিয়া বীজ-

চিয়া বীজ হৃদরোগের ঝুঁকি দূর করে। এসবে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। এগুলো ওজন কমাতেও কার্যকর। চিয়া বীজ খাওয়া হার্টের রোগীদের জন্য উপকারী।