সংক্ষিপ্ত

পালিত হচ্ছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। ২৭ সেপ্টেম্বর দিনটি নিশ্চিত করা হয়েছে পর্যটন দিবস হিসেবে। ১৯৮০ সাল থেরে ২৭ সেপ্টেম্বর দিনটি নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এর অন্যতম উদ্দেশ্য পর্যটনের ভূমিকা সম্পর্কে সকলকে সচেতন করা। পর্যটনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা সাংস্কৃতি, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয়গুলো বিশ্বব্যাপী মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া এই দিনটির লক্ষ্য। 

পালিত হচ্ছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। ২৭ সেপ্টেম্বর দিনটি নিশ্চিত করা হয়েছে পর্যটন দিবস হিসেবে। এবছরের থিম রিথিংক ট্যুরিজম। ঘুরতে ভালো বাসেন না এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া দায়। নতুন শহর, নতুন দেশ দেখতে সকলেই আগ্রহী হন। 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অর্থনৈতিক পরিকাঠামো মজবুত করতে সারা বিশ্বব্যাপী পর্যটন ব্যবসার প্রসার ঘটাতে এই দিনটি নির্দিষ্ট করা হয়। পর্যটনের সঙ্গে সম্পর্কিত নানা দেশের অর্থনীতি। নানান প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি তথা গোষ্ঠীর আয় নির্ভর করে এর ওপর। বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নির্ভর করে পর্যটনের ওপর। এই পর্যটনের প্রসার ঘটাতে শুরু বয়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালন। 

১৯৮০ সাল থেরে ২৭ সেপ্টেম্বর দিনটি নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এর অন্যতম উদ্দেশ্য পর্যটনের ভূমিকা সম্পর্কে সকলকে সচেতন করা। পর্যটনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা সাংস্কৃতি, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয়গুলো বিশ্বব্যাপী মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া এই দিনটির লক্ষ্য। 

অন্য দিকে, ভ্রমণ মানুষকে আনন্দ দেয়। দেয় মানসিক শান্তি। ভ্রমণের এই সকল সুবিধার কথা জানান দিতে পালিত হচ্ছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। এই দিন বিভিন্ন জায়গায় নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে পর্যটনের প্রতি মানুষকে আকৃষ্ট করার প্রচেষ্টা চালানো হয়। টুরিজম যেমন মানুষকে আনন্দ দেয়, তেমনই অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানের বিশদ যোগাযোগ আছে এর সঙ্গে। সে কারণেই পর্যটনের রয়েছে বিস্তর গুরুত্ব। 

এমন ভাবে প্রায়শই পালিত হয় কোনও না কোনও দিবস। কোনও রোগ প্রসঙ্গে সচেতন করতে পালিত হয় কোনও বিষেশ দিন। যেমন দুদিন আগে পালিত হয়েছে অ্যালজাইমা দিবস। তেমনই তার কদিন আগে ছিল আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস। প্রতি বছর ৮ সেপ্টেম্বর দিনটি বেছে নেওয়া হয় আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস হিসেবে। এই দিনটি পালনের প্রধান উদ্দেশ্য হল স্বাক্ষরতা ও তার প্রয়োজনীয়তা প্রসঙ্গে সকলকে সতর্ক করা। তার আগেই ছিল টিচার্স ডে। তেমনই অগস্ট মাস জুড়ে ছিল একাধিক বিশেষ দিন। কদিন আগে ছিল ইন্টারন্যাশনল বিয়ার ডে। তার আগে পালিত হয়েছে ফ্রেন্ডশিপ ডে। চলতি মাসেই পালিত হয়েছে জাতীয় ভিডিও গেমস দিবস। জানা যায়, বিশ্বের প্রথম ভিডিও গেমটি ১৯৪০ সালে এসেছিল। এর নাম ছিল নিম। তারপর ভিডিও গেমের উন্নয়ন শুরু হয়। গেমসের প্রতি সম্মান জানানোর জন্য পালিত হয় দিনটি।  
 
আরও পড়ুন- রান্নার তেল কেনার সময় অবশ্যই এই জিনিসগুলো দেখে নিন, বোতল ভালো করে দেখলেই বুঝতে পারবেন ঠিক না ভুল

আরও পড়ুন- Digital Pollution: ইমেল-টুইটার থেকে হুহু করে ছড়াচ্ছে দূষণ, জানুন কী ভাবে বাঁচাবেন নিজেকে

আরও পড়ুন- মহিলাদের ক্লান্তি ও দুর্বলতা দূর করতে কার্যকরী উপায়, এই ৫টি জিনিস রাখুন ডায়েটে