রাত পোহালেই বড়দিন। প্রতিবছর ২৪ তারিখ থেকেই শুরু হয়ে যায় আনন্দ। মূলত এটি খ্রিষ্টানধর্মাবল্মীদের উৎসব হলেও, বর্তমানে সকলেই পালন করেন বড়দিন। বিশ্বের প্রায় সব কয়টি দেশে পালিত হয় এই উৎসব। এই বিশেষ দিন সকলকে জানান শুভেচ্ছা।
আপনিও নিশ্চয়ই গির্জায় বড়দিন উদযাপন করেছেন। কিন্তু আজ আমরা যা বলতে যাচ্ছি তা অবাক করার মতো। বিশ্বের এমন কিছু দেশ আছে যেখানে বড়দিনের রীতিনীতি দেখলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক...
এই দিনে গির্জায় একসঙ্গে প্রার্থনার মাধ্যমে খ্রিস্টধর্মের প্রতিষ্ঠাতা যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন উদযাপন করে। এছাড়াও, এই দিনে ক্রিসমাস ট্রি বাড়িতে সুন্দরভাবে সজ্জিত করা হয় এবং বিভিন্ন ধরণের খাবার এবং মিষ্টি তৈরি করা হয়।
২৫ ডিসেম্বর বিশ্বব্যাপী যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন এবং ক্রিসমাস দিবস হিসাবে পালিত হয়। প্রভু যীশুকে যীশু খ্রীষ্ট এবং যীশু খ্রীষ্টও বলা হয়। প্রতি বছরের মতো এ বছরও ২০২২ সালের ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন উদযাপন করা হয়।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ঘি-এর ব্যবহার অপরিসীম। বুড়িয়ে যাওয়া থেকে অকালে নিজেকে বাঁচাতে প্রতিদিন ১ চামচ করে ঘি খান, আর নিজেই ম্যাজিকটা দেখুন।
এমন অনেক দেশ রয়েছে যেখানে ক্রিসমাস সম্পর্কিত অনন্য রীতিনীতি রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে এসব রীতিনীতি সম্পর্কে জানা জরুরি। আজকের নিবন্ধটি এই বিষয়ে।
প্রাচীন নোরস বা স্ক্যান্ডেনেভিয়ান শব্দ ‘কাকা’ থেকেই নাকি এসেছে কেক কথাটি। তবে সেই কেকের থেকে আজকের কেক পুরোপুরি আলাদা।
রইল বিশেষ কয়টি টোটকা। এবছর আপনার এক্সমাস ট্রি নজর কাড়ুক সকলের। ছোট ছোট কয়টি জিনিস দিয়ে সাজিয়ে ফেলুন এই গাছ। গাছ সাজাতে অবশ্যই কিনুন এই সকল উপাদান। দেখে নিন কী কী।
বড়দিনের উৎসবে আগে বদলে ফেলুন বাড়ির ভোল। ক্রিসমাস ট্রি তো লাগাবেনই সঙ্গে করুন আলোক সজ্জা। এবছর বড়দিনে বাড়ি সাজাত মাথায় রাখুন এই পাঁচটি জিনিস, ঘরে দেখাবে আকর্ষণীয়।
প্রতি বছর ২২ ডিসেম্বর দিনটি পালিত হয় জাতীয় অঙ্ক দিবস হিসেবে। প্রবাদপ্রতিম গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের জন্মদিন হিসেবে। অঙ্কের ওপর তার পাণ্ডিত্যের ফলে সর্বকালের সেরা পন্ডিতদের মধ্যে তিনি স্থান পান।