সংক্ষিপ্ত
মোবাইল, ল্যাপটপ কিংবা কমপিউটার থেকে গুগলের হোম পেজ খুললে চোখে পড়ছে একজন পালোয়ানের ছবি। লাল রঙে লেখা গুগল। তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে রয়েছেন একজন পালোয়ান। গুগল আজ পালন করছে গামা পালোয়ানের ছবি। কুস্তিগির গোলাম মোহাম্মদ বকশ বাটের জন্মদিন উপলক্ষ্যে তাঁকে কৃতিত্ব দিতে পালন করা হয়েছে এই দিন। তিনি দ্য গ্রেট গামা নামে পরিচিত।
মোবাইল, ল্যাপটপ কিংবা কমপিউটার থেকে গুগলের হোম পেজ খুললে চোখে পড়ছে একজন পালোয়ানের ছবি। লাল রঙে লেখা গুগল। তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে রয়েছেন একজন পালোয়ান। গুগল আজ পালন করছে গামা পালোয়ানের ছবি। কুস্তিগির গোলাম মোহাম্মদ বকশ বাটের জন্মদিন উপলক্ষ্যে তাঁকে কৃতিত্ব দিতে পালন করা হয়েছে এই দিন। তিনি দ্য গ্রেট গামা নামে পরিচিত।
গোলাম মোহাম্মদ বকশ বাট ছিলেন বিখ্যাত কুস্তিগির যিনি গামা পালোয়ান নামে পরিচিত। ৫২ বছরের বেশি দীর্ঘ কেরিয়ারে কখনও হারেননি তিনি। ১৮৭৮ সালে ব্রিটিশ ভারতের পঞ্জাবে অমৃতসরের জাবোয়াল গ্রামের এক কাশ্মীরি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন গামা পালোয়ান। তিনি এমন এক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন যেখানে সকলে কুস্তি করত। মাত্র ৮ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান। মাত্র ১০ বছর বয়সে নজর কেড়েছিলেন গামা পালোয়ান। ১৮৮৮ সালে যোধপুরের একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। চারশোর বেশি কুস্তিগির অংশ নিয়েছিলেন সেখানে। প্রতিযোগিতায় বৈঠক সব নানা শরীরচর্চা অন্তর্ভুক্ত থাকা সত্ত্বেও গামা শেষ ১৫ জনের মধ্যে নিজের জায়গা করে নেন। এভাবে একের পর এক সম্মান লাভ করেন তিনি।
আজ সকাল থেকে এভাবেই সেজে উঠেছে ডুডল। কুস্তিগির গোলাম মোহাম্মদ বকশ বাটের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বিশেষ গ্রাফিক্সের ঝলক মিলেছে। গামা প্রাক- স্বাধীন ভারতের অন্যতম বিখ্যাত কুস্তিগীর। একজন অপরাজেয় কুস্তি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ছিলেন। তিনি দ্য গ্রেট গামা ছাড়াও রুস্তম ই হিন্দ নামেও পরিচিত ছিলেন। এমনকী, ব্রুস লি-ও গামারা প্রশংসক ছিলেন। ১৯১০ সালে তিনি বিশ্ব হেভিওয়েট খেতাব অর্জন করেন। ১০ বছর বয়স থেকে তাঁর অনুশীলনে ৫০০টি বৈঠক ও ৫০০ টি পুশ আপ করেন। ১৮৮৮ সালে গামা একটি বৈঠক প্রতিযোগিতা জিতেছিলেন। যাতে উপমহাদেশ জুড়ে ৪০০ জনেরও বেশি কুস্তিগীর অংশ করেন। খুব অল্প বয়সে তিনি খ্যাত অর্জন করেন। আজ তাঁকেই সম্মান জানাচ্ছে সারা বিশ্বে। আর বিশেষ ভাবে সম্মান জানাচ্ছে গুগল। তবে এই প্রথম নয়। প্রায়শই নিত্য নতুন ঝলক মেলে গুগল ডুডলে। বিশেষ বিশেষ দিন উদযাপন করা হয়। কদিন আগেই মাতৃদিবস উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছিল গুগল ডুডল। সেদিন হোম পেজ খুললেই দেখা যাচ্ছিল দুটি হাত। একটি মায়েরও ও অন্যটি শিশুর। শিশুটি মায়ের হাত স্পর্শ করে আছে। আর এই গ্লাফিক্স ক্লিক করলে খুলে যাচ্ছে একটি পেজ। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মাতৃ দিবসের শুভেচ্ছা।
আরও পড়ুন- উঁচু বালিশে শুলে হতে পারে ব্রণ-বলিরেখার সমস্যা, জানতেন?
আরও পড়ুন- কমপ্যাক্ট পাউডার কেনার আগে মাথায় রাখুন এই কয়টি জিনিস, ছোট কয়টি ভুলে সাজ নষ্ট হতে পারে
আরও পড়ুন- জ্যৈষ্ঠমাসে এই কাজগুলি করলে আপনার হাতে আসবে টাকা, এই মাসে কখনই বেগুন খাবেন না