সংক্ষিপ্ত
আজ রইল কয়টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস। অধিক গরমের কারণে বর্তমানে স্কুলগুলোতে গরমের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এই সময় বাচ্চাদের নিন বিশেষ যত্ন। মেনে চলুন এই কয়টি টিপস।
ক্রমে বাড়ছে গরম। এই সময় ছোট থেকে বড় সকলের শরীরে দেখা দিচ্ছে জটিলতা। গরমের দিনে বাচ্চার স্বাস্থ্য ঠিক রাখা সব থেক কঠিন কাজ। এই সময় হজমের সমস্যা থেকে জ্বরের মতো সমস্যায় ভোগে বাচ্চার। আজ রইল কয়টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস। অধিক গরমের কারণে বর্তমানে স্কুলগুলোতে গরমের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এই সময় বাচ্চাদের নিন বিশেষ যত্ন। মেনে চলুন এই কয়টি টিপস।
বাচ্চাকে সারা দিনে প্রচুর জল পান করান। গোটা দিনে অবশ্যই ৭ থেকে ৮ গ্লাস জল পান করুন। এই সময় শরীরে জলের অভাব হয়। এর কারণে দেখা দিতে শুরু করে নানান জটিলতা। সুস্থ থাকতে জল পান করুন।
রোদে বের হতে দেবেন না। সকালের দিকে তাকে বাড়িতেই রাখুন। রোদে গেলে শারীরিক জটিলতা বাড়তে পারে। সঙ্গে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে।
তৈলাক্ত ও ভাজা খাবার কম খাওয়ান। এই ধরনের খাবার সহজে হজম হয় না। যে কারণে পেটের সমস্যা হতে পারে। বাড়তে পারে শারীরিক জটিলতা। মেনে চলুন এই টিপস। গরমের সময় তৈলাক্ত ও ভাজা খাবার থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে।
ক্রমে বেড়ে চলেছে গরমের পারদ। এই সময় সুস্থ থাকা কঠিক বিষয়। গরমের সময় পেটের গোলযোগ, বমি ভাবের মতো সমস্যায় ভুক্তভোগী থাকেন অনেকেই। সমস্যা থেকে বাঁচতে হালকা খাবার খাওয়ান বাচ্চাকে। রোজ ১ বাটি করে সবজি দিয়ে তৈরি স্যুপ দিন। এতে মিলবে উপকার।
বাচ্চাকে এই সময় রোজ ডাবের জল খাওয়ান। এতে রয়েছে নানান উপকারী উপদান। যা শরীর ঠান্ডা রাখবে।
সঙ্গে বাচ্চাকে খাওয়ান মরশুমি ফল। এই সময় শসা ও তরমুজ রাখুন বাচ্চার ডায়েটে। এতে বাচ্চার শরীরে জলের অভাব হবে। এই সময় বাচ্চাকে মরশুমি ফল খাওয়ান। এতে বাচ্চার শরীর থাকবে সুস্থ। বাচ্চার খিদে পেলে তাকে তাজা ফল খাওয়ান। একটি করে মরশুমি ফল খাওয়া শরীরের জন্য বেশ উপকারী। এগুলোতে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়ামের মতো একাধিক উপাদান থাকে। এই ধরনের উপাদান শরীর সুস্থ রাখে।
গরমে প্রোবায়োটিক জাতীয় খাবার খান। এই সময় রোজ ১ বাটি করে দই খান। এতে উপকারী ব্যাকটেরিয়া আছে। যা পেটের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। সঙ্গে রোজ হালকা খাবার খান। হালকা খাবার খেলে তা সহজে হজম হয়। এতে মিলবে উপকার।
আরও পড়ুন