সংক্ষিপ্ত
সাজা পুনর্বিবেচনার আবেদন অস্বীকার করছেন
মৃত্যুদণ্ডের খাঁড় ঝুলছে মাথায়
পাক জেলে বন্দি ভারতীয় নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক
দ্বিতীয় কনস্যুলারে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে পাকিস্তান
পাকিস্তানের দাবি ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রাক্তন আধিকারিক কুলভূষণ যাদব তাঁর সাজা পুনর্বিবেচনার করার আবেদন করতে অস্বীকার করাছেন। পাশাপাশি তিনি যে নির্দোষ তা প্রামান করার জন্যেও আবেদন করতে রাজি হচ্ছেনা না। বর্তমানে পাকিস্তানের জেলে বন্দি রয়েছে কুলভূষণ যাবদ। মাথায় ঝুলছে মৃত্যুদণ্ডের খাঁড়া।
পাকিস্তানের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেলারেন সাংবাদিক সম্মেলনে দাবি করেছেন কুলভূষণ যাদবকে তাঁর সাজা পর্যালোচনার করার জন্য একটি আবেদন করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাক্ষাণ করেছেন। পরিবর্তে মার্সি পিটিশনের দিকে এগিয়ে যেতেই চাইছেন তিনি। বর্তমানে পাকিস্তান কুলভূষণ যাদবকে দ্বিতীয় কনস্যুলার প্রবেশের প্রস্তাব দিয়েছে বলে সূত্রের খবর।
বিশাখাপত্তনমের গ্যাস লিককাণ্ডে গ্রেফতার ১২, ভারতের হাতে দক্ষিণ কোরিয়ার সিইও ...
লকডাউনে মাত্র দেড়শো টাকায় নিজের শরীর বিক্রি করছে নাবালিকা, যোগী রাজ্য হারিয়ে যাচ্ছে শৈশব
চলতি বছর ১৭ জুন কুলভূষণ যাদবকে তাঁর সাজা ও দোষী সাব্যস্তি হওয়ার নির্দেশ পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু পাকিস্তানের অতিরিক্ত অ্যাটর্নিজেনারেল বলেছেন, কুলভূষণ আইন অনুযায়ী তাঁর অধিকার অনুধাবন কে সাজা ও দণ্ড পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে চাননি। তিনি আরও জানিয়েছেন কুলভূষণ ২০১৭ সালে ১৭ এপ্রিল দায়ের করা মার্সি পিটিশনের ওপরই জোর দিয়েছেন। মে মাসেই পাকিস্তান দাবি করেছিল কুলভূষণ মামলায় তারা আন্তর্জাতিক আদালতের নির্দেশ মেনে চলছে।
রাজীব ও ইন্দিরার নামে তৈরি ট্রাস্টে অর্থ কেলেঙ্কারি, তদন্তের সামনে সনিয়া-রাহুল ...
৪৯ বছরের কুলভূষণ যাদবকে পাকিস্তানের সামরিক আদালতে গুপ্তচরবৃত্তি ও সন্ত্রাসবাদে ইনধন দেওয়ার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছিল। পাকিস্তানের আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত আন্তর্জাতিক আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল। ২০১৯ সালের জুলাই মাসে আন্তর্জাতির আদালত কুলভূষণের ফাঁসির সাজা আপাতত স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছিল। পাশাপাশি কুলভূষণকে দূতাবাস সুরক্ষা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল।
পাকিস্তানের দাবি ২০১৬ সালের ৩ মার্চ ইরান সীমান্ত দিয়ে বালুচিস্তানে প্রবেশের সময় পাক নিরাপত্তা বাহিনী তাঁকে গ্রেফতার করেছিল। যদিও বারবরই ভারত সেই অভিযোগ অস্বীকার করে। ভারতের দাবি, নৌবাহিনীকে কর্মরত ছিলেন কুলভূষণ। অবসরের পর তিনি নিজের ব্যবসা শুরু করেন। ব্যবসায়িক প্রয়োজনেই ইরানে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে পাকিস্তান তাঁকে অপরহরণ করে বলে অভিযোগ।