গত বছর এই পুজো কমিটির অন্যতম একটি আকর্ষণ ছিল হাতে লেখা ব্যানার। ছিল অনামী শিল্পীদের শ্রদ্ধার্ঘ্য। এই বছর 'গর্ভধারিণী'- এই ভাবনার সৃজনে মানস রায়। এর পাশাপাশি প্রতিমা সজ্জায় দেখা মিলবে শিল্পী- সুব্রত মৃধার ছোঁয়া। এছাড়াও আবহতে থাকছেন দীপময় দাস।
প্রতি বছরের মতো এবারও জর্জ বাগান দর্শনার্থীদের কথা মাথায় রেখে এখানে পর্যাপ্ত পরিমানে সিকিউরিটি ব্যবস্থা রাখছেন। সুতরাং এই অসাধারণ মণ্ডপটি দেখতে আসতেই হবে ২২৬/এ বাগমারী রোডে, জর্জ বাগান সার্বজনীন দুর্গোৎসব
ব্যাকলেস ব্লাউজ পরলেই হল না। তার আগে প্রয়োজন পিঠের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা। আজ রইল বিশেষ টিপস। জেনে নিন পুজোর আগে কীভাবে ফুটিয়ে তুলবেন পিঠের সৌন্দর্য। মেনে চলুন এই ঘরোয়া টোটকা।
২০২২ সালে এই বেলেঘাটা ৩৩ পল্লীর থিম 'চুপকথা'। তাই এইবার কলকাতার এই জনপ্রিয় এই পুজো মণ্ডপ চুপচাপ কি কথা জানাতে চলেছে, তা জানতে ইতিমধ্যেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে বহু দর্শনার্থী।
প্রতি বছরের মতো ২০২২ সালেও কেনাকাটার বিখ্যাত আনলাইন মধ্যম আমাজন নিয়ে এসেছে গ্রেট ইন্ডিয়ান ফেস্টিভ্যাল। এটি ভারতের অনলাইনের বৃহত্তম বিক্রয় গুলীর একটি। প্রতি বছর এখানে কিছু না কিছু নতুন আকর্ষণ দেখতে পাওয়া যায়। এই বছর নতুন কি আছে আসুন জেনে নেয়া যাক।
এবারের পুজোয় কোনও ফাঁক রাখতে চাইছেন না লালাবাগান নবাঙ্কুর। এই বছর তাদের পুজোর প্যান্ডেল তৈরির মূল উপাদান হল বাঁশের চটা। এই বছর এই পুজো কমিটি ৬৩তম পুজো বার্ষিকী। সেই উপলক্ষ্যে তারা একেবারে অন্য থিমের সাজেই পুজোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
পুজোর জামা কাপড় সাধারণত সারা বছর আমরা পড়ে থাকি। সুতরাং এটা মাথায় রেখেই শপিং করা ভালো। তাই অতিরিক্ত রঙচঙে, গ্লেজ-যুক্ত পার্টি শার্ট না কেনাই শ্রেয়। ট্রেন্ডি পোশাকের সঙ্গে টাইমলেস পোশাক ও এবার ফ্যাশনে ইন।
পুজোর আনন্দে খুশির রেশ বাঙালির মনে। তার উপর পুজোর আগে রূপচর্চা থেকে চুল সবকিছুই যেন বেড়ে যায়। পুজোর প্যান্ডেলে কীভাবে সকলের মধ্যমণি হয়ে ওঠা যায় তার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি।। জমকালো পোশাক, আর সাজলেই সকলের নজরকাড়া যায় না। তার জন্য শরীরেরও যত্নের প্রয়োজন হয়। পুজোর আগে এই কয়েকদিনের মধ্যে কীভাবে ত্বকের গ্লো ফিরে পাবেন, জেনে নিন অব্যর্থ টোটকা।
প্রতিবারের এবারেও তাই ভিন্ন ভাবনা নিয়ে ব্যপক প্রস্তুতিতে ব্যস্ত রয়েছে কাঁকুড়গাছি মিতালী সংঘ সার্বজনীন দুর্গোৎসব। এই বছরে তাদের ভাবনা 'বার্তা পৌঁছবে বিশ্ব জনে'।
মনে করা হয় ষষ্ঠী তিথিতেই মা দুর্গা স্বর্গ থেকে মর্ত্যলোকে পদার্পণ করেন। সঙ্গে নিয়ে আসেন তার চার সন্তান লক্ষী, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী। ষষ্ঠী তিথিতেই ঢাকের বাদ্যির সাহায্যে মা দুর্গা ও তার সন্তানদের স্বাগত জানানো হয়।