পুজোয় বিশেষ শুভেচ্ছা জানালেন রাজ-শুভশ্রী
ভিডিও শেয়ার করলেন ভক্তদের উদ্দেশ্যে
সকলের নজর কাড়লেন নয়া লুকে
সহযোগিতা, সুরক্ষা ও সচেতনতাতেই কাটুক এবারের পুজো
আবাসনের পুজো মানেই সকলে মিলে একসঙ্গে খাওয়া, দাওয়া, গল্প-গুজব করে কেটে যাওয়া পুজোর কয়েকটা দিন। সারা বছরের ব্যস্ততা ভুলে চুটিয়ে আনন্দ করা। অভিদীপ্তা হাউজিংয়ের পুজোতেও মিলল সেই প্রাণের স্পন্দন।
পুজোতে অভিনেতা অভিনেত্রী থেকে শুরু করে মেতে ওঠেন সকলেই। প্রতি বছরই দেখা যায় রানি বাড়ির পুজোর ছবি। শুধু তাই নয় সেখানে রানিকে দেখতে পাওয়া যায় তিনি ব্যস্ত আছেন পুজোর নানা কাজের মধ্যে। এমনকি পুজোতে তাকে দেখতে পাওয়া যায় নজরকাড়া সাজে। মুম্বইয়ে রানির বাড়িতে এবছরও ছবিটা একই। সেখানে এবছরও দেখা যাচ্ছে অতিথি আপ্যায়ন থেকে শুরু করে নানা কাজে ব্যাস্ত তিনি।
কলকাতা হাইপ্রফাইল পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম চেতলা অগ্রণীর পুজো। এবারও অভিনবত্বে চমক দিয়েছেন উদ্যোক্তারা। ৪০০০ লেটারবক্স ও কম্পিউটার মাউস দিয়ে তৈরি হয়েছে পুজো মণ্ডপ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা কবিতার অংশ 'কলকাতা চলিয়াছে নড়িতে নড়িতে' -কে থিম হিসাবে তুলে ধরা হয়েছে। মণ্ডপের প্রবেশপথ তৈরি হয়েছে পুরনো রেডিও, ঘড়ি, লন্ঠন, ক্যাসেটের মত কিছু সামগ্রী দিয়ে, বর্তমান সময়ে যাদের আর খুব একটা বেশি দেখা যায় না। অতীতের সোনাঝরা সময়ের স্বাদ দিতে মণ্ডপে রয়েছে হাতে টানা রিক্সো ও ভিনটেজ গাড়িও।
ব্যস্ততার মাঝেও নয়া লুকে হাজির কাজল। মুখার্জি বাড়ির পুজোর দিকেই এখন সকলের নজর। এক কথায় বলতে গেলে বিটাউনের ঢল নামে এই পুজোর আসরে। তারই মাঝে সকলের নজর কাড়তে নিজের স্টেইল স্টেটমেন্টও বজায় রাখলেন কাজল পুরো দমে।
সারা দেশ এখন উৎসবের আনন্দে মজে রয়েছে। প্রাচীন শহর বারাণসীও পিছিয়ে নেই দুর্গা পুজোর আনন্দ থেকে। এবার এখানকার এক পুজো মণ্ডপ থিম করেছে চন্দ্রাযন-২ কে। মণ্ডপটির উচ্চতা প্রায় ১০০ ফুট, তৈরি করতে সময় লেগেছ প্রায় দুমাস। মণ্ডপে ঢুকলে মনে হবে আপনি যেন পৌঁছে গিয়েছেন মহাকাশে।
বর্তমানে একাধিক তৃণমূল নেতাদের দেখা যায় বিভিন্ন দুর্গাপুজো কমিটির সঙ্গে যুক্ত থাকতে। তাঁদের নামেই পরিচিত হয় দুর্গাপুজোগুলি। রাজ্যে ক্রমে ক্ষমতা বাড়ছে বিজেপির। এরপর কি তবে দিলীপ ঘোষের পুজোও দেখা যাবে? বিজেপির রাজ্যসভাপতি কিন্তু চান না। এশিয়ানেট নিউজ বাংলার সঙ্গে পুজোর আড্ডা দিতে গিয়ে হাল্কা মেজাজে বিজেপির রাজ্য সভাপতি জানালেন দিলীপ ঘোষের পুজো নয়, মা দুর্গারই পুজো হোক। একই সঙ্গে উঠে এল ছোটবেলার গ্রামের পুজোর কথাও। পুজোর কটাদিন খাওয়া দাওয়াই বা কি করনে তিনি? এমন অনেক অজানা কথা উঠে এল পুজোর আড্ডায়।