কালীপুজোর আগে বিখ্যাত কালীক্ষেত্র দক্ষিণেশ্বর নিয়ে কিছু লুকোনো সত্য জানুন। দীপাবলির রাতে মায়ের রাজরাজেশ্বরী রূপ দেখে সব ভক্ত নিজের জীবন ধন্য করেন। কিন্তু কোথা থেকে আসে এই রূপের উৎস। দেবীবরণে কেমন সাজে সাজানো হয়? রইল অজানা কিছু তথ্য।
অভিনব গুপ্তের তন্ত্রালোক ও তন্ত্রসার গ্রন্থদ্বয়ে কালীর ১৩টি রূপের উল্লেখ আছে। যেমন- সৃষ্টিকালী, স্থিতিকালী, সংহারকালী, রক্তকালী, যমকালী, মৃত্যুকালী, রুদ্রকালী, পরমার্ককালী, মার্তণ্ডকালী, কালাগ্নিরুদ্রকালী, মহাকালী, মহাভৈরবঘোর ও চণ্ডকালী।
খেতে বসার নিয়ম আর খাবার পরে কী কী কাজ করলে বাস্তু নিয়ম সঠিকভাবে মানা হয়। বাস্তু নিয়ম সঠিকভাবে মানলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়।
এই দিনে আপনি যদি কুবের এবং লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পান তবে আপনার পরিবার সম্পদ এবং সমৃদ্ধিতে পূর্ণ হবে। কথিত আছে যে এই দিনে কুবেরকে কিছু বিশেষ জিনিস নিবেদন করলে ভগবান কুবের প্রসন্ন হবেন।
কোনও ব্যক্তির হাতের তালুতে যদি এই চিহ্নগুলি থাকে, তাদের উপর দেব-দেবীদের বিশেষ আশীর্বাদ থাকে। এই ধরনের মানুষ খুব শৈল্পিক হয়. শুধু তাই নয়, জীবনের প্রতিটি সুখ-সমৃদ্ধি তারা পান।
কিছু জিনিস আছে যেগুলো উপহার হিসেবে দিলে আপনার সম্পদ বৃদ্ধির পরিবর্তে আর্থিক সঙ্কটের দিকে নিয়ে যায়। আসুন জেনে নিই এই জিনিসগুলো কী কী-
এই বছর, ৫০ বছর পর, ধনতেরাসের দিনে যম পঞ্চক শিববাস এবং প্রদোষ ব্রতের কাকতালীয় ঘটনা ঘটেছে। তার মানে, সেই দিন আপনি দেবী লক্ষ্মীর সঙ্গে শিবের আশীর্বাদ পেতে চলেছেন।
প্রতি বছর নিয়ম-নিষ্ঠা-ভক্তির সঙ্গে কালী পুজো করা হয়। আজ রইল নদিয়ার বিখ্যাত তিন কালী মন্দিরের কথা। রইল তাঁদের ইতিহাস।
কালীপুজোর দিন রাতে কৃষ্ণপক্ষের ১৪তম দিন অর্থাৎ অমাবস্যার আগের দিন হল ভূত চতুর্দশী। এই দিন প্রদীপ জ্বালানো হয় ঘরে ঘরে। মা লক্ষ্মীর কৃপা পেতে এই তিন করুন বিশেষ টোটকা।
ক্যালেন্ডার রাখার আগে এই ১০টি নিয়মের কথা মাথায় রাখুন। তাহলে জীবনে নেতিবাচক শক্তির প্রভাব পড়বে না কোনও দিনও।