হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী লক্ষ্মীদেবীতে ধন বা বৈভবের দেবী বলা হয়। আর সেই কারণে দেবীর আশীর্বাদ পেতে অনেকেই বাড়িতে লক্ষ্মীর প্রতিমা বা ছবি রাখে। কারণ হিন্দু শাস্ত্রে একে শুভ বলে মনে করা হয়।
আদি শঙ্করাচার্য সনাতন ঐতিহ্যকে একটি সূত্রের সঙ্গে যুক্ত রাখার জন্য দেশের চর ধামে গণিত প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কথিত আছে মাত্র ৮ বছর বয়সে তিনি বেদ জ্ঞান লাভ করেন। আসুন জেনে নিই আদি শঙ্করাচার্যের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু আশ্চর্য বিষয়-
শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে, ভগবান শিব অত্যন্ত দয়ালু এবং শান্ত। এক গ্লাস জলেই তিনি খুশি হয়ে যান। তাই মহাদেবের আশীর্বাদ পেতে এবং তাঁর মনোবাঞ্ছা পূরণের জন্য যদি শিবকে নিয়ম অনুযায়ী পুজো করা হয়, তাহলে তিনি শীঘ্রই খুশি হন।
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে সোমবার কিছু সহজ ব্যবস্থা করলে ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেই এই ব্যবস্থাগুলো সম্পর্কে।
জীবনের প্রতিটি প্রয়োজনে অর্থের প্রয়োজন। টাকা না থাকলে মানুষের অনেক কাজ বন্ধ হয়ে যায়। এই কারণেই সবাই অর্থ উপার্জনে ব্যস্ত এবং ধনী হওয়ার আকাঙ্খা।
যদি একজন মানুষ সকালে দেখে, তাহলে তার ভাগ্যের তালা খুলে যায়। সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে এই জিনিসগুলোর দর্শণ বদলে দিতে পারে আপনার ভাগ্যের তালা। জেনে নেওয়া যাক সেই জিনিসগুলো কি কি-
পারলৌকিক কাজের মধ্যে অন্যতম হল মৃত্যুর পরে মৃতদেহ ছুঁয়ে থাকতে হয়। মৃতদের কখনই একা একা রাখা যায় না।
রমজান মানে কি রোজা রাখার পর এলাহি ভোজ খাওয়া? অনেকে বলেন, ‘তোমরা সারা রাত ধরে খাবার খাও এবং দিনের বেলা রোজা রাখো!’ বিষয়টা মোটেই খাবার খাওয়ার নয়। সমস্ত সন্তুষ্ট মানুষদের নিশ্চিত করতে হয় যে, নিজের আশেপাশের কোনও রোজাদার ব্যক্তি যেন ক্ষুধার্ত না থাকেন।
আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে প্রায়ই মানুষ ঋণ নেয়। অনেক সময় ব্যক্তি ঋণ পরিশোধ করতেও সক্ষম হয় না। এমতাবস্থায়, ঋণ থেকে মুক্তি পেতে কিছু প্রতিকার রয়েছে।
দৈনন্দিন চাহিদা মেটানোর জন্য বাড়িতে একটি জলের ট্যাঙ্ক রাখা হয়। জীবনে জলের গুরুত্ব অনেক। এমন পরিস্থিতিতে বাড়ির ভিতরে জলের ব্যবস্থা করার জন্য বাস্তুশাস্ত্রে অনেক নিয়ম দেওয়া হয়েছে।