সমাজে পিছিয়ে পরা বাচ্চাদের পাশে দাঁড়ালেন প্রাক্তন ফুটবলার অভিজিৎ মণ্ডল
দুর্গা পুজোর আগে পিছিয়ে পরা বাচ্চাদের পাশে দাঁড়ালেন অভিজিৎ মণ্ডল
তুলে দিলেন নতুন জামা ও মিষ্টি
অভিজিতের সঙ্গে ছিলেন আর্ক ফুটবলার অর্ণব মণ্ডল
তিনি বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। চোখের সামনে কলকাতার পুজো পাল্টে যেতে দেখেছেন। নিজেও যুক্ত বেশ কয়েকটি পুজো কমিটির সঙ্গে। কিন্তু এখন ভিড়ের চাপে ঠাকুর দেখতে যাওয়া হয় না। শুধু সাংসদ এলাকায় জনসংযোগের জন্য কিছু পুজোতে যাওয়া হয়। ভোজন রসিক হলেও পুজোর দিনগুলোতে স্বাদ বদলও বিশেষ হয় না। পরিবর্তন নেই নিত্যদিনের পোশাকেও। আবার দাদা বিজেপি নেতা হওয়ায় জনসমক্ষে মেলামেশার সুযোগও নেই। তাহলে পুজোর দিনগুলো কীভাবে কাটান তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়? এশিয়ানেট নিউজ বাংলার পুজোর আড্ডায় মনের কথা খুলে বললেন তিনি।
পুজোর আগে দেবী মহিমায় আবির্ভুত হলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। 'প্রেমের পরশ' নামে এক গীতি আলেখ্যে ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় আলোকিত করলেন মঞ্চ। জিডি বিড়লা সভাঘরে এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল ইনার ভয়েস কমিউনিকেশন। এই গীতি আলেখ্যের মূল রূপায়ণের দায়িত্বে ছিলেন বিখ্যাত কোরিওগ্রাফার অভিরুপ সেনগুপ্ত। এই গীতি আলেখ্যের অবতারণায় বহুদিন বাদে ফের মঞ্চে আবির্ভুত হয়েছিলন বিখ্যাত বাচিক শিল্পী তথা অভিনেত্রী শ্রিলা মজুমদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন প্রখ্যাত নাট্য ব্যক্তিত্ব তথা অভিনেতা দেবশঙ্কর হালদার। সঙ্গীত পরিবেশনায় ছিলেন রাঘব বন্দোপাধ্যায় ও পরাগ রায়। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা ও চিত্রনাট্যের দায়িত্বে ছিলেন বিখ্যাত নাট্য বিশারদ অসিত বন্দোপাধ্যায়।
বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই কমবেশি মোবাইল নির্ভর। ছোট, খাটো সব কাজেই মোবাইল আমাদের নিত্যসঙ্গী। যা ডেকে আনছে আমাদেরই বিপদ। ভবিষ্যত প্রজন্ম হয়ে পড়ছে বিপন্ন। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারে রেডিয়েশন বিকিরণে প্রকৃতি থেকে হারিয়ে যাচ্ছে পাখির দল। ভবিষ্যতের এই বিপদ সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে চাইছেন বেহালা বুড়ো শিবতলার জনকল্যাণ সংঘের পুজো উদ্যোক্তারা । তাই থিমের নাম দেওয়া হয়েছে 'যন্ত্র না যন্ত্রনা'। অভিনব এই থিম ভাবনায় রয়েছেন শিল্পী রবীন মণ্ডল। যাকে সহযোগিতা করে্ছেন শিল্পী বলরাম ভুঁইয়া। ১৩ বছরে পদার্পণ করল এই পুজো। এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হাত ধরেই দেবী মূর্তি সামনে এল দর্শকদের।
পুজোয় এবার খাওয়া-দাওয়ার পরিকল্পনা কোথায়
কত দামে মিলবে কী কী পদ
ষষ্ঠীর দিন কত দামে মিলবে আমিষ কিংবা নিরামিষ
জেনে নি কলকাতার কিছু রেস্তোরার বিশেষে মেনু
রূপং দেহি জয়ং দেহি যশো দেহি দিশো জোহি...... জাগো তুমি জাগো.....। পিতৃপক্ষের অবসান ঘটিয়ে দেবীপক্ষের সূচনা । মর্তে মায়ের আগমনী। মাটির টানে ফের একবছর পর বাপের বাড়িতে উমা। উন্মাদনায় মেতেছে তিল্লোত্তমা। মহালয়ার আগের সন্ধ্যায় যার আঁচ পাওয়া গেল মধ্য় কলকাতার সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার প্রাঙ্গনে। কাঞ্চনকন্যা রুপে এবছর সোনার দুর্গার আরাধনা হবে শহর কলকাতার বিখ্যাত এই পুজো মণ্ডপে। নারি শক্তির শুভ সূচনায় রাতভোর সেলিব্রেশনে মাতলেন পুজো উদ্যোক্তারা। তাতে বয়সের সীমা পেরিয়ে সামিল থাকল ৮ থেকে ৮০। বাড়তি পাওনা হিসাবে ছিল তারকাদের বিশেষ অনুষ্ঠান। বাঙালির কাছে মহালয়ার সকাল মানে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের গলায় মহিষাসুরমর্দ্দিনী। শনিবার ভোরে সেই বীরেন্দ্রকৃষ্ণের কন্ঠে মহালয়া পাঠ দিয়েই শুরু হল সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের দেবীপক্ষ।