সংক্ষিপ্ত

Bengali Noboborsho with KKR:বাঙালির নতুন বছর ১৪৩২-কে স্বাগত জানাল কলকাতা নাইট রাইডার্স (Kolkata Knight Riders)।

Bengali Noboborsho with KKR: পয়লা বৈশাখ প্রত্যেক বাঙালির কাছেই একটি বিশেষ দিন। বাংলায় যেন কার্যত, উৎসবের মেজাজ। আর ঠিক সেই সময়, পাঞ্জাবের মুলানপুরে কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব কিংস। কিন্তু বাংলার দল যখন, তখন নববর্ষ তো উদযাপন হবেই।

 

 

রীতিমতো বেগুনি পাঞ্জাবিতে বাংলায় সংলাপ বলে নববর্ষের আনন্দে মেতে উঠল নাইট শিবির। সেইসঙ্গে, হল মিষ্টিমুখ এবং সঙ্গে কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত সবাইকে জানালেন ‘শুভ নববর্ষ’।

মঙ্গলবার, অর্থাৎ পয়লা বৈশাখের দিন সকালবেলা নাইটদের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডল থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। যেখানে দেখা যাচ্ছে, হোটেল রুমের দরজা খুলতেই কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের জন্য উপহার হিসেবে একটি বেগুনি পাঞ্জাবি পৌঁছে দিচ্ছেন এক ভ্লগার (Bengali Noboborsho 1432)।

 

 

নববর্ষের সেই উপহার পেয়ে রীতিমতো আপ্লুত হতে দেখা যায় তাঁকে। তবে তিনি একা নন, বোলিং কোচ ভরত অরুণ থেকে মায়ঙ্ক মার্কাণ্ডে এবং চেতন সাকারিয়ারাও এই একই পাঞ্জাবি পড়ে শামিল হলেন নববর্ষে ((Bengali Noboborsho Wish)।

তারপর হল মিষ্টিমুখ। কিন্তু সেই মিষ্টিমুখ করার আগে আবার তাদের একটা করে বাংলা সংলাপও বলতে শোনা গেল। এরপর চলল এক থালা রসগোল্লা খাওয়ার পালা।

অভিনেত্রী তৃণা সেই রসগোল্লা নিয়ে এবং তারপর সকলেই এক বাক্যে সেই শর্ত পালনে রাজিও হয়ে গেলেন। নাইট কোচ আবার বলেন, “বল মারব এখানে, পড়বে গ্যালারির মাঝখানে।” ভরত অরুণের কথায়, “চ্যালেঞ্জ নিবি না কেকেআরের সাথে।”

আর তারপরেই শুরু মিষ্টিমুখ পর্ব। রসগোল্লা খেয়েই এরপর সবাই মিলে সমর্থকদের জন্য বলেন, “শুভ নববর্ষ।” সেইসঙ্গে, আলাদা করে একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টও করা হয় কেকেআর-এর তরফ থেকে। সেখানে লেখা হয়, “শুভ নববর্ষের অফুরন্ত প্রীতি ও শুভেচ্ছা, আপনাকে ও আপনার পরিবারকে।”

তবে সেখানেই শেষ নয়। তারপর আবার দুপুরে হল লাঞ্চ। সেখানে আবার উপস্থিত ছিলেন কেকেআর সিইও বেঙ্কি মাইসোর নিজেও। ভেটকি মাছের পাতুরি, লুছিম ভাত, ডাল, পাঁঠার মাংস এবং আরও কত কী! তৃপ্তি করে দুপুরের আহার সারলেন তারা।

সবমিলিয়ে, কলকাতার বাইরে থাকলেও নববর্ষ পালনে একফোটা ছেদ পড়ল না নাইটদের।

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।