ভালোবাসা দিবসের দিনেই দ্বিতীয় স্ত্রী সোনার সঙ্গে ছবি পোস্ট করেছিলেন বিজেপি সাংসদ। তারপরেই বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছেন তাঁর প্রথমা স্ত্রী সুজাতা।
লোকসভার স্পিকারকে চিঠি লিখেছেন বাঁকুড়ার সাংসদ সৌমিত্র খান। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই চিঠি পোস্ট করেছেন তিনি। বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে সংবিধানকে জোর করে দমন করছে তৃণমূল সরকার।
পুরোন সম্পর্কের টক্সিসিটিকে পেছনে ফেলে নতুন করে মনের মানুষের সঙ্গে জীবন শুরু করতে চলেছেন তিনি। কিন্তু কবে সেই শুভদিন সে বিষয় এক্ষুণি মুখ খুলতে নারাজ তিনি।
সরকারের পক্ষ থেকে স্কুলকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয় যে এইচআইভি পজিইভ হওয়ার কারণে কাউকে ছুটিতে পাঠানো যায় না। এই ঘটনার পরই ফের স্টাফ রুমে ডাক পান সৌমিত্র।
অবশেষে নতুন চাকরির প্রস্তাব পেলেন তিনি। জানা যাচ্ছে কল্লোল ঘোষ নামের এক সমাজ কর্মীই এই চাকরির প্রস্তাব দেন সৌমিত্রকে।
১৫ নভেম্বর,আপামর বাঙালির বড্ড বিষাদের দিন। কারণ এই বিশেষ দিনেই এমন এক ব্যক্তিত্ব হারিয়ে গেছে চিরকালের মতো, যার মৃত্যুতে বাঙালি সহ গোটা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে নাড়িয়ে দিয়ে গেছে।
কলকাতার নজরুল মঞ্চে কনসার্টের পরই কেকের অস্বাভাবিক মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। ৩০০০ জনের জায়গায় ৭০০০ জনের প্রবেশ, এসি বন্ধ করে দেওয়া, অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের ব্যবহার - কেকের মৃত্যুর জন্য এই সমস্ত বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে। বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ ও কেকের মৃত্যু নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন তুলে তদন্তের দাবি জানালেন অমিত শাহের কাছে।
বেলাশুরুর ঠিক এক সপ্তাহ আগে মুক্তি পেয়েছে সত্যজিৎ রায়ের বায়োপিক অপরাজিত। কালজয়ী দুই কিংবদন্তির ইমোশন জড়িয়ে দুটি সিনেমায়। বক্স অফিসে রেকর্ড সাফল্য কার?
সৌমিত্র খাঁ বলেন, বীরভূমে যে কয়লা খাদান গবে তার টাকা তুলে নিয়ে যাবে কলকাতায়। সেখানকার পাথর নিয়ে কলকাতা 'বাবুদের' বাড়ি তৈরি হবে। আর বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম, আলানসোল, ঝাড়গ্রামের মানুষ দিনের পর দিন বঞ্চিত হয়ে থাকছে।
তিনি আর নেই, তবে কাল সীমানার গন্ডি পেরিয়েও তিনি অবিস্মরণীয়। তার সৃষ্টির মধ্যেই চিরকাল বেঁচে থাকবেন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। তার মৃত্যুতে গোটা বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির অপূরণীয় ক্ষতি। সৌমিত্রর মৃত্যু গোটা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে নাড়িয়ে দিয়ে গেছে। বিনোদন জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় চলে গিয়ে প্রমাণ করে দিলেন তার অভিনয় কীভাবে ম্যাজিক তৈরি করতে পারে পর্দায়। গতকাল মুক্তি পেয়েছে শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এবং নন্দিতা দত্তর পরিচালিত ছবি বেলাশুরু। আর এই ছবিতেই বুঝিয়ে দিলেন তার যোগ্য এই ইন্ডাস্ট্রিতে আর কেউ নয়। অন্যদিকে সৌমিত্রর বিপরীতে স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর অভিনয় যেন গায়ে কাঁটা দেয়। তাদের নিয়ে যতটা বলা হবে ততটাই যেন অনেকটা কম। বাংলার বিখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব তথা সত্যজিতের বিমলা স্বাতীলেখা সেনগুপ্তও আর নেই। ছবি মুক্তির আগে না ফেরার দেশে চলে গেলেন নায়ক-নায়িকা। তবে চলে গিয়েও সকলকে যেন আরও একবার নাড়িয়ে দিয়ে গেলেন এই জুটি।