সংক্ষিপ্ত
- দার্জিলিং রাজভবনে রাজ্য়পালের সঙ্গে সাক্ষাত জন বার্লার
- দীর্ঘ ১ ঘন্টার আলোচনা, উঠল ভোট পরবর্তী হিংসার ইস্যু
- তৃণমূলের বিরুদ্ধে রাজ্য়পালের কাছে নালিশ জানালেন তিনি
- বৃহস্পতিবার টুইট করে সাক্ষাতের কথা জানালেন রাজ্যপাল
বাংলা ভাগের দাবি তুলে একেই দলের ক্ষোভের মুখে জন বার্লা। ইতিমধ্য়েই তার বিরুদ্ধে করা হয়েছে এফআইআর। পৃথক উত্তরবঙ্গের দাবি তোলার পর একের পর এক ভরাডুবি বিজেপির অন্দরে। দল ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন গঙ্গাপ্রসাদ। এহেন কঠিন পরিস্থিতিতে আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লাকে সতর্ক করেছে বিজেপি। এদিকে এইমুহূর্তে ৭ দিনের সফরে উত্তরবঙ্গে রাজ্যপাল। এবার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের দেখা করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে নালিশ জানালেন জন বার্লা।
আরও পড়ুন, নন্দীগ্রাম মামলার শুনানি শুরু, কলকাতা হাইকোর্টে ভার্চুয়ালি উপস্থিত মুখ্যমন্ত্রী
প্রসঙ্গত, সদ্য দিল্লি সফরে গিয়ে স্বরাষ্টসচিব এবং রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করে এসেছেন রাজ্যপাল। তিন দিনের সফরে দুবার দেখা করেছেন অমিত শাহ-র সঙ্গে। এদিকে যেদিন তড়িঘড়ি করে উত্তরবঙ্গ পাড়ি দিলেন তিনি, ততক্ষণে আলিপুরদুয়ারে ভেঙে পড়েছে বিজেপির ধস। সোমবার বিজেপি ছেড়ে বেড়িয়ে তৃণমূলে যোগ দেন আলিপুরদুয়ারের জেলা সভাপতি-সম্পাদকেরা। তপসিয়ার তৃণমূল ভবনে এসে ঘাসফুল পতাকা তুলে নেন গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা। আর সেই সোমবারই উত্তরবঙ্গ পাড়ি দেন রাজ্যপাল। তবে শুধু আলিপুরদুয়ার নয়, ধস নেমেছে পুরুলিয়ায় বিজেপিতেও। উল্লেখ্য, বাংলা ভাগের ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে জন বার্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আলিপুর দুয়ারের বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে দিনহাটা থানায়। মূলত মোড় ঘোরে শনিবার। ওইদিন আলিপুরদুয়ারের একটি সাংবাদিক সম্মলনে গিয়ে বাংলা ভাগের পক্ষে সওয়াস করেন জন বার্লা। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গকে পৃথক রাজ্য করার দাবি থেকে সরছি না। এটা এখনকার মানুষের দাবি। এবিষয়ে আমি প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতির কাছে যাব। রাজ্যের দল নেতাদের এবিষয়ে বোঝাব।'
আরও পড়ুন, মিমির শরীরে প্রবেশ করা ভ্যাকসিন আসলে কি, কসবাকাণ্ড ঘিরে চাঞ্চল্য তুঙ্গে
এদিন দুপুরে কুমারগ্রামের বিধায়ক মনোজ ওরা-কে সঙ্গে নিয়ে দার্জিলিং রাজভবনে পৌছে যান আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লা। প্রায় একঘন্টার বেশি সময় ধরে রাজ্যেপালের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। আলোচনা প্রসঙ্গে রাজ্যপাল টুইট করে জানিয়েছেন, আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লা এবং কুমারগ্রামের ৯ পঞ্চায়েত এবং একজন জেলা পরিষদ সদস্য দেখা করতে এসেছিলেন। পুলিশ এবং প্রশাসনের তাঁদের শাসকদলের যোগ দেওয়ার জন্য দিচ্ছে। দ্রুত হস্তক্ষেপ করার আর্জি জানিয়েছেন।'
আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে
আরও পড়ুন, রাজ্য়ের সর্বনিম্ন সংক্রমণ এই জেলায়, বৃষ্টিতে হারাতেই পারেন পুরুলিয়ার পাহাড়ে
আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ
আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা
আরও পড়ুন, বনগাঁ লোকাল নয়, জাপানে ঠেলা মেরে ট্রেনে তোলে প্রোফেশনাল পুশার, রইল পৃথিবীর আজব কাজের হদিস