সংক্ষিপ্ত

  • একমাস পাহাড় সফরের কারণ কী?
  • কারণ ব্যাখ্যা করলেন জগদীপ ধনখড়
  • পাহাড় সফরে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশংসা
  • 'পাহাড়েও রাজ্যপালের কার্যালয় আছে'
  • 'সেখান থেকে কয়েকদিন কাজ করতে চাই'

দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকার পর প্রকাশ্যে এসেই রাজনীতিতে বোমা ফাটিয়েছেন বিমল গুরুং। রাজ্য সরকারকে আগামী বিধানসভা ভোটে সমর্থন করতে চান বলে জানান তিনি। রাজ্য রাজনীতিতে এই জল্পনার মধ্যেই আগামী এক মাসের জন্য পাহাড়ে থাকার কথা জানান রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। পাহাড় রাজনীতি নিয়ে জল্পনা আরও তীব্র হয়। প্রশ্ন ওঠে আগামী একমাস পাহাড়ে থেকে কী করতে চাইছেন তিনি। এর মধ্যেই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পরই পাহাড় সফরে গেলেন ধনখড়।

আরও পড়ুন-রাজ্যে চাকা গড়াবে লোকাল ট্রেনের, পূর্ব রেলকে চিঠি দিল নবান্ন

তবে গোটা নভেম্বর মাস পাহাড়ে থাকার পিছনে কারণ ব্যাখ্য়া করলেন রাজ্যপাল নিজেই। বলেন, ''পাহাড়ে উন্নয়নের সম্ভাবনা প্রবল। দার্জিলিঙেও একটি রাজভবন রয়েছে। আমার থাকার জায়গা রয়েছি। আপনাদেরকে অনুরোধ করবো এই বিষয়টার মধ্যে অন্য কারণ খুঁজবেন না। পাহাড়ের মানুষদের সঙ্গে কথা বলব''। পাশাপাশি,তৃণমূল সরকারকে খোঁচা দিয়ে বলেন, আমি হাতজোড় করে অনুরোধ করে বলছি. প্রশাসনিক আধিকারিকরা রাজনৈতিক দলদাস হয়ে যাবেন না ''।  

আরও পড়ুন-সুন্দরবনে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে বাঘের মুখে, ফের হামলার শিকার এক মৎসজীবী

শনিবার সকালে শিলিগুড়িতে পৌঁছলেন সস্ত্রীক জগদীপ ধনখড়। যদিও, তাঁর পাহাড়ের সফরের আগে যাবতীয় কর্মসূচি ট্যুইট করে জানিয়েছেন রাজ্যপাল। সম্প্রতি, বিভিন্ন ইস্যুতে রাজ্য সরকারের প্রচুর সমালোচনা করেছেন তিনি। বিমল গুরুং প্রকাশ্যে আসার পর পাহাড়ের রাজনীতি চালচিত্র পালটাতে থাকে। দার্জিলিঙে মিটিং মিছিল শুরু করেন বিনয় তামাং ও অনীত থাপা ঘনিষ্ঠরা। এর মধ্যেই পাহাড় সফরে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।