সংক্ষিপ্ত

উত্তর সিকিমে বৃষ্টির প্রকোপে ধস নেমেছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে। ধস নেমেছে রংপো থেকে গ্যাংটকের বিভিন্ন জায়গায়। ব্যাহত যান চলাচল, যোগাযোগ ব্যবস্থাও। খারাপ আবহাওয়ার কবলে আটকে একাধিক পর্যটক। 

প্রবল বৃষ্টিতে ভাসছে উত্তরবঙ্গ। রবিবার রাত থেকেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়েছে পাহাড়ে। তরাই, ধূপগুড়ি সহ বৃষ্টির দাপট গোটা ডুয়ার্স জুড়েই। সোমবার সকাল পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে। উত্তর সিকিমে বৃষ্টির প্রকোপে ধস নেমেছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে। ধস নেমেছে রংপো থেকে গ্যাংটকের বিভিন্ন জায়গায়। ব্যাহত যান চলাচল, যোগাযোগ ব্যবস্থাও। খারাপ আবহাওয়ার কবলে আটকে একাধিক পর্যটক। ইতিমধ্যেই পর্যটকদের উত্তর সিকিম যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। রাস্তা মেরামতির কাজ শুরু হলেও প্রবল বৃষ্টির জেরে বারবার ব্যহত হচ্ছে সেই কাজ। 

রবিবার রাত থেকেই মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছে তরাই ও ডুয়ার্সে। একই ছবি দেখা গিয়েছে দার্জিলিং-এও। তবে সোমবার দার্জিলিং-এর পরিস্থিতি বেশ খানিকটা স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। অন্য  ক্রমেই পরিস্থিতি আরও শঙ্কটজনক হচ্ছে উত্তর সিকিমে। নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে ধস পাহাড়ের একাধিক জায়গায়। যার জেরে প্রবল সমস্যায় পড়েছে পর্যটকরা। 

রবিবার রাত থেকেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টি ডুয়ার্স জুড়ে। সোমবারেও বদল হয়নি সেই ছবির। সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ, চলছে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিও। পাহাড়ে গত ২৪ ঘন্টায় কুমারগ্রামে ৩১৫ মিলিমিটার, বারোবিশায় ৭৬ মিলিমিটার, আলিপুরদুয়ারে ১১৪ মিলিমিটার, বক্সাদুয়ারে ৯০ মিলিমিটার এবং ঝালংয়ে ৮২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া জল জমেছে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে। খারাপ আবহাওয়ার জেরে ফুলে ফেপে উঠেছে ডুয়ার্সের পাহাড়ি নদীগুলিও। 

আরও পড়ুন -

দুর্গাকে একটি লজ্জাবতীর পাতা অর্পন করে আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পান, জানুন কীভাবে সেটি দেবেন

'জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নীতি সকলের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হওয়া জরুরি', দশেরায় বললেন RSS প্রধান

সূর্যের দক্ষিণ গোলার্ধে ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণ, বিপন্ন হতে পারে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থা