এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে, পঞ্চমীর সকাল থেকে রাত পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে প্রতীকী অনশনের ডাক দিল ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট। এছাড়াও মঙ্গলবার, কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মহামিছিলের ডাক দিয়েছেন তারা।
নবান্নের তথ্য বলছে, জেলাগুলিতে এবছর প্রায় ৪২ হাজার বারোয়ারি দুর্গাপুজো হচ্ছে। তাদের মধ্যে রাজ্য সরকারের দেওয়া অনুদান নিতে অস্বীকার করেছে মাত্র ৫৯টি পুজো কমিটি।
১৬৩ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মসূচি চলছে।
পুজোর উদ্বোধনে গিয়ে বিস্ফোরক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 'দু-একটা ঘটনা কখনো কখনও ঘটে বাংলায়'। 'তখন, চিৎকার, চেঁচামেচি, হাহাকার হয় বাংলায়'। 'হওয়া উচিত, অধিকার আছে'। ‘আপনাদের আরো স্ট্রং হতে হবে’
ডাক্তারদের জন্য সাধারণত থাকে ধপধপে সাদা অ্যাপ্রন। সেই অ্যাপ্রনের ওপর নির্যাতিতার কষ্টের কথা তুলে ধরতে থাকবে রক্তে রাঙানো ১০ আঙুলের ছাপ।
আরজি করের নির্যাতিতার বিচার, হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নত, নিরাপত্তার ব্যবস্থা-সহ ১০ দফা দাবিতে জুনিয়র ডাক্তাররা অনশন আন্দোলন শুরু করেছে।
আমরণ অনশনে বসলেন জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো। আর জি করের নির্যাতিতার সুবিচারের দাবিতে অনশন। ১০ দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত চলবে এই অনশন। জানালেন জুনিয়র চিকিৎসকরা
উত্তর কলকাতার চিৎপুরে এক নাবালিকা ও দক্ষিণ শহরতলির হরিদেবপুরে এক তরুণীর উপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। দুটি ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ।