দুর্গাপুজো বাংলার সবথেকে বড় উৎসব। কলকাতা কেন্দ্র করে আবর্তিত হয় বাংলার উৎসব। সেই কারণে দুর্গা পুজো উপলক্ষ্যে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা কলকাতায়।
গত কয়েক বছরে পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়া সংস্থাগুলিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুই ভাই স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু এবার স্বপন ওরফে বাবুনের প্রভাব খর্ব হচ্ছে।
ধর্মতলার মেট্রো চ্যালেনে জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনের পর কেটে গেল প্রায় ১৪ ঘণ্টা। এখনও সরকারের পক্ষ থেকে সদর্থক কিছু জানান হয়নি। পাল্টা নানা ক্ষেত্রে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। অন্যদিকে ভিড় বাড়ছে সাধারণ মানুষের।
'পুলিশ সক্রিয় হলে বাচ্চা মেয়েটাকে বাঁচানো যেত' জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন মঞ্চে এসে মন্তব্য করলেন চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামী।
দীস্পিতা ধর বলেন, সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরা ভেঙে দিয়েছে পুলিশ। তাঁকেও টেনে হিঁচড়ে বার করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনি বলনে, তাঁর প্রশ্ন এতো লুকোনোর কী রয়েছে পুলিশের।
নিজের ছবির প্রচারে এসে জয়নগরের কুলতলির ঘটনা নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন দেব। অভিষেকের সুরেই তিনিও এবার একই কথা বললেন।
তারা মোট ১০ দফা দাবি মানার জন্য রাজ্য সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছিলেন। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার সেই সময়সীমা শেষ। তারপরেও সরকারের তরফ থেকে কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি।
কড়া সিদ্ধান্ত এবার আরজি করে। দীর্ঘ বৈঠকের পর, কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতাল থেকে বহিষ্কৃত হলেন ১০ জন চিকিৎসক।
'কাজে ফিরছি, তবে খাবার খাব না।' দাবি পূরণ না হওয়ায় অনশনে জুনিয়র ডাক্তাররা। আর জি কর কাণ্ডে বিচারের দাবিতে আন্দোলনে জুনিয়র চিকিৎসকরা। অনশনের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সিসি ক্যামেরা লাইভ স্ট্রিমিং। রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনায় জুনিয়র চিকিৎসকরা
জয়নগর কাণ্ডে উত্তাল কলকাতা। কাঁটাপুকুর মর্গে তুলকালাম! বাম ও বিজেপি নেতা-কর্মীদের মর্গে ঢুকতে বাধা পুলিশের। এরপরেই পুলিশের সঙ্গে শুরু হয় ধস্তাধস্তি ও ধাক্কাধাক্কি। বামনেত্রী দীপ্সিতা ধরকেও টেনে নিয়ে যায় পুলিশ।