অবশেষে জেলমুক্তি পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের। বাইপাসের হাসপাতাল থেকে এবার বাড়ির পথে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা প্রাক্তন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা। রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ২০২৩ সালের ২৩ জুলাই।
অবশেষে জেলমুক্তি পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের। বাইপাসের হাসপাতাল থেকে এবার বাড়ির পথে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা প্রাক্তন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা। রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ২০২৩ সালের ২৩ জুলাই। তারপর থেকে নিয়োগ দুর্নীতির একাধিক মামলায় জেল বন্দি পার্থ চট্টোপাধ্যায়। যদিও বর্তমানে শারীরিক অসুস্থতার জন্য তিনি ছিলেন বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখান থেকেই সরাসরি বাড়ি ফিরছেন তিনি।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে স্বাগত জানাতে তৈরি তাঁর অনুগামীরা। নাকতলায় তাঁর বাড়ির সামনে রয়েছে ভিড়। তাঁকে স্বাগত জানাতে তাঁর বাড়ির সামনে রয়েছেন বেহালার বাসিন্দারা। ২০০২ সাল থেকে পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক। যখন তৃণমূল কংগ্রেসের রমরমা ছিল না তখন থেকেই তিনি সাংসদ। তাঁকে স্বাগত জানাতে আসা এক মহিলার দাবি পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় বেহালার রুপোকার। তাঁর হাতেই বদলে গিয়েছে বেহালার চালচিত্র।
দীর্ঘ দিন জেল বন্দি পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পায়ের সমস্যায় কাবু। গাড়িতে চেপেই তিনি বাড়ি ফিরেছেন। যদিও তাঁকে আনতে বেহালা আর নাকতলা থেকে গিয়েছিল বাইক বাহিনী। তাঁকে আনতে গিয়েছিলেন কলকাতা পুরসভার ১০০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। তিনি জানিয়েছেন, এরমধ্যে রাজনীতি নেই। পাার্থর সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিল। সেই কারণেই তিনি পার্থকে স্বাগত জানাতে গেছেন।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নাকতলার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। হিসেব বহির্ভূত সম্পত্তি রয়েছে বলে অভিযোগ ছিল। পার্থর মুক্তির দিন তাঁর অনুগামীদের দাবি পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় নির্দোষ তাই তাঁকে সুপ্রিম কোর্ট জামিনে মুক্তি গিয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে নিয়োগ দুর্নীতি আর হিসেব বহির্ভূত সম্পত্তি রাখার কোনও অভিযোগ নেই।


