সংক্ষিপ্ত

মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের জন্য কালীঘাটে যান জুনিয়র ডাক্তাররা। কিন্তু বৈঠক শুরু হতেই লাইভ স্ট্রিমিং-এর দাবিতে জোর দেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ফলে তৈরি হয় জটিলতা।

নবান্নের মত কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতেও জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে প্রশানের টানটান স্নায়ুর লড়াই চলছে। কারণ ৩০ জনের প্রতিনিধি দল কালীঘাটের বাড়িতে গেলেও এখনও পর্যন্ত বৈঠক শুরু হয়েনি। কারণ সেখানে গিয়ে তারা লাইভ স্ট্রিমিং-এর দাবি জানিয়েছেন। কারণ সেখানে গিয়েই তারা লাইভ স্ট্রিমিং-এর দাবি জানিয়েছে। তারা নিজেদের সঙ্গে ভিডিও গ্রাফার নিয়ে সঙ্গে করেই নিয়ে গেছে। কিন্তু তাঁকে ভিরতে যাওয়ার অনুমতি নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিলতা। তাতেই বৈঠক শুরু হতেও বিলম্ব হচ্ছে বলেও জানা গেছে। 

রইল সেরা ১০টি আপডেট-

১। জুনিয়র ডাক্তারদের ৩০ জনের একটি দল কড়়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে পৌঁছেছে কালীঘাটে। গোটা রাস্তাই পুলিশের গাড়ি তাদের এসকট করে নিয়ে যায়। কালীঘাটেও রয়েছে কড়া নিরাপত্তা।

২। রাজ্য সরকারের চিঠিতে যদিও ১৫ জন জুনিয়র ডাক্তারের প্রতিনিধিকেই আলোচনায় আমন্ত্রণ জানান হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও তারা ৩০ জন গিয়েছিল। কিন্তু প্রত্যেককেই মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

৩। 'আরজি করের বিচার চাই' ই স্লোগান দিতে দিতেই জুনিয়ার ডাক্তাররা মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ঢোকে।

৪। জুনিয়র ডাক্তারদের আলোচনায় কালীঘাটে যাওয়াকে স্বাগত জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা ও মা। দ্রুত অচলাবস্থা কাটবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে।

৫। জট ভিডিও গ্রাফারে

এবারও আলচনা আটকে রয়েছে ভিডিওগ্রাফির জটে। কারণ প্রশাসন বৈঠকের ভিডিও করার অনুমতি দেয়নি। তবে ভিডিও কারর দাবিতে অনড় জুনিয়র ডাক্তারার।

৬। জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছেন,তাঁরা অপেক্ষা করেছে ভিডিওগ্রাফারকে অনুমতি দেওয়ার জন্য। তারা সঙ্গে করে ভিডিওগ্রাফারও নিয়ে গেছে। কিন্তু তাতে রাজি নয় প্রশাসন।

৭। প্রশাসনের দাবি এলাকাটি নিরাপত্তা জোন। সেই কারণেই ভিডিওগ্রাফি করার অনুমতি দেওয়া সম্ভব নয়।

৮। পাল্টা জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছে প্রশাসন যদি ভিডিওগ্রাফি করে তাহলেও তাদের আপত্তি নেই।

৯। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় বৈঠকের জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন। মুখ্যসচিব মনোজ, স্বরাষ্ট্রসচিব নন্দিনী, রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার।

১০। ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন মমতা। তিনি জুনিয়র ডাক্তারদের ঘরে ঢুকতে অনুরোধ করেন।