- Home
- West Bengal
- Kolkata
- Suvendu Adhikari: বিধানসভা নির্বাচনে ৫০ হাজার ভোটে হারবেন শুভেন্দু অধিকারী! ওপেন চ্যালেঞ্জ তৃণমূলের
Suvendu Adhikari: বিধানসভা নির্বাচনে ৫০ হাজার ভোটে হারবেন শুভেন্দু অধিকারী! ওপেন চ্যালেঞ্জ তৃণমূলের
কালিম্পং থেকে কাকদ্বীপ যেখানেই বিরোধী দলনেতা ও বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী দাঁড়াবেন সেখানে তাঁকে হারাবে তৃণমূল। রাজ্যের শাসক দলের চ্যালেঞ্জ ওই কেন্দ্র থেকে মোট ৫০ হাজার ভোটে তাঁরা হারাবে শুভেন্দু অধিকারীকে। এমনই ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ল তৃণমূল।
- FB
- TW
- Linkdin
)
বিধানসভা ভোটের এখনও একবছর বাকি। তবে এখন থেকেই রাজ্যের শাসক-বিরোধী দলগুলির মধ্যে প্রস্তুতি একেবারে তুঙ্গে।
কিছুদিন আগেই ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
এছাড়া রাজ্যের (West Bengal) আরও একটি চর্চিত বিধানসভা কেন্দ্র নন্দীগ্রাম। শুভেন্দু মুখ্যমন্ত্রীকে ভবানীপুর থেকে হারিয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে পাল্টা উত্তর দিয়েছেন।
আসন্ন নির্বাচনে বাংলা (West Bengal) জয়ের ভবিষ্যদ্বাণী করে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, '১৪৮-এর বেশি আসনে জিতে সরকার গড়বে বিজেপি। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী করব'।
বিরোধী নেতার কথায় ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ভবানীপুরে তৃণমূলকে হারাবে বিজেপি।
অন্যদিকে পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য় সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেছেন, ‘কালিম্পং থেকে কাকদ্বীপ যেখান থেকে দাঁড়াবে ৫০ হাজার ভোটে হারাব’।
প্রসঙ্গত গত বিধানসভা নির্বাচনে সকলের পাখির চোখ ‘হাইভোল্টেজ’ নন্দীগ্রামের দিকে। কারণ সেবার লড়াই ছিল দুই হেভিওয়েট, মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় এবং শুভেন্দু অধিকারীর মধ্যে।
আর এবার বিধানসভা ভোটের এক বছর আগে থেকেই ভবানীপুর কেন্দ্র থেকে মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়কে হারানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।
পাল্টা তাঁকে নন্দীগ্রাম থেকে হারানোর চ্য়ালেঞ্জ ছুঁড়েছে তৃণমূল। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু বাংলার (West Bengal) মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বলেছেন, ‘আপনাকে ভবানীপুরে হারাব। আরও ৫ বছর হারার যন্ত্রণা বয়ে বেড়াতে হবে। যেভাবে নন্দীগ্রামে হারার যন্ত্রণায় চিৎকার করছেন।
শুভেন্দুর এই মন্তব্যের পর তাঁকে ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছেন শ্রীরামপুরের তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের হয়ে তিনি পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন,’নন্দীগ্রামে এবার ওঁকে হারিয়ে ছাড়ব। আর ওঁর বিধায়ক হিসেবে সময়সীমা মাত্র এক বছর। তারপরে রাস্তায় ঘুরে বেড়াবে। আগেও যেমন বলেছিলাম, আজও আবার বলে যাচ্ছি, একবছর বাদে রাস্তায় ঘুরে বেড়াবে।’