সংক্ষিপ্ত
মঙ্গলবার সকালে নিউটাউন জ্যোতিনগর এলাকার বাসিন্দা তৃণমূল নেতা তথা রাজারহাট নিউটাউন তৃণমূল যুব সহ সভাপতি তাপস রায়ের বাড়ির সামনে জড়ো হতে দেখা যায় বেশ কিছু তৃণমূল কর্মীকে। তারা দাবি জানাতে থাকে স্থানীয় কাউকেই প্রার্থী করতে হবে। তাপসই রায়ই রয়েছেন তাদের পছন্দের শীর্ষ তালিকায়।
কলকাতা পৌরসভার(Kolkata Municipality) ভোট পর্ব মিটতেই এবার রাজ্যের অন্যান্য বিধানসভাগুলির ভোট নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে জোরদার তোড়তোড়। নতুন বছরের শুরুতেই ভোটের ময়দানে নামতে দেখা যাবে অন্যান্য জেলার পৌর এলাকাগুলিতে। এদিকে এর মধ্যে এবার প্রার্থী বাছাই নিয়ে বিধাননগর পৌর নিগমে(Bidhannagar Municipal Corporation) তৈরি হয়েছে জটিলতা। বিধান নগর পৌর নিগমের ২১ নম্বর ওয়ার্ডে স্থানীয় প্রার্থী চাই। এই দাবিতেই এবার সোচ্চার হতে দেখা গেল তৃণমূল কর্মীদের। স্থানীয় তৃণমূল নেতা(Trinamool leader) তথা রাজারহাট নিউটাউনের(Rajarhat Newtown) তৃণমূল যুব সহ সভাপতি তাপস রায়ের বাড়ির সামনে এদিন জড়ো হতে দেখা যায় বহু তৃণমূল-কর্মী সমর্থককে। সেখানে তাপস রায়ই যাতে ২১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী হন সেই দাবি জোরালো ভাবে জানানো হয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, তাপস রায় ২১ নম্বর ওয়ার্ডেরই বাসিন্দা।
মঙ্গলবার সকালে নিউটাউন জ্যোতিনগর এলাকার বাসিন্দা তৃণমূল নেতা তথা রাজারহাট নিউটাউন তৃণমূল যুব সহ সভাপতি তাপস রায়ের বাড়ির সামনে জড়ো হতে দেখা যায় বেশ কিছু তৃণমূল কর্মীকে। তারা দাবি জানাতে থাকে স্থানীয় কাউকেই প্রার্থী করতে হবে। তাপসই রায়ই রয়েছেন তাদের পছন্দের শীর্ষ তালিকায়। তাদের আরও দাবি তাপস রায় যে ভাবে অতীতে সাধারণ মানুষের পাশে থেকেছেন। যেভাবে কর্মীদের সুখ-দুঃখের কথা ভেবেছেন তাতে তার বিকল্প আর কেউ হতে পারে না। কারণ দিনের যে কোনও সময় তো বটেই, রাত বাড়লেও তাকে সবাই পাশে পায়। সর্বদা মানুষের বিপদে আপদে ঝাঁপিয়ে পড়েন। এদিকে এর আগে ওই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ছিলেন চামেলি নস্কর। তিন আদপে মহিষ বাথানের বাসিন্দা। তাঁকে সেই ভাবে পাওয়া যেত না বলে অভিযোগ স্থানীয় কর্মীদের। তাই সময় সময় সমস্ত কাজে পাওা যাবে এমন নেতাকেই তাদের কাউন্সিলর হিসাবে চাইছেন ২১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল সমর্থকেরা। আর সেই কারণেই তাপস রায়ই তাদের একমাত্র পছন্দ।
আরও পড়ুন- সাগরে পৌঁছালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়, কপিলমুনির আশ্রমে দিলেন পুজো
তবে এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তাপস রায় বলেন, “কর্মীরা তাদের মনের কথা বলেছে, সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। এই ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করার আমার কর্তব্য না। আমি এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে দল করি। লোকাল প্রার্থী আমাদের খুব জরুরি। ২১ নম্বর ওয়ার্ড খুব পিছিয়ে পড়া ওয়ার্ড। খুব নিম্ন শ্রেণীর মানুষের বসবাস এখানে। দুটো বড়ো কলোনি এরিয়া আছে এখানে। রাস্তাঘাট থেকে অনেক কাজ এখনও বাকি আছে। এই সব বিষয় নিয়ে মানুষের একটা চাপা ক্ষোভ আছে। এলাকার মানুষ হলে রাত দুটোর সময় তাকে পাওয়া যায়। কিন্তু একটা বাইরের মানুষ যখনই আসবে তখন রাতের বেলায় তার বাড়ি গিয়ে ডিস্ট্রেব করা যায় না। সেই কারণে তারা দাবি রেখেছে।”