শনিবার বিকেলে রাজ্যে আসছেন নরেন্দ্র মোদী
উপলক্ষ্য নেতাজির ১২৪তম জন্মদিবস উদযাপন
তার আগেই খাঁটি বাংলায় টুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী
কী বার্তা দিলেন বাংলার ভাই-বোনদের
শেষবার তাঁদের একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল গত মার্চের শেষে। বাংলায় ঘূর্ণিঝড় আমফানের ধ্বংসলীলা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী। দীর্ঘ ১০ মাস পর শনিবার আবার একমঞ্চে দেখা যাবে নরেন্দ্র মোদী ও মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে। ২৩ জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী। বিকেলে ভিক্টোরিয়ায় মেমোরিয়াল হলে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত থাকার কথা বাংলার মুখ্যমন্ত্রীরও। থাকবেন বিতর্কিত রাজ্যপাল জগদীপ ধনখরও। একুশের নির্বাচনের আগে নেতাজির উত্তরাধিকারও এখন রাজনৈতিক সুবিধা পাওয়ার বিষয়। তাই, ভিক্টোরিয়ার মঞ্চকে মোদী-মমতা, কে কতটা কাজে লগাতে পারলেন, সেই দিকেই নজর থাকবে সকলের। তবে প্রতিযোগিতাটা শুধু বিকেলে ভিক্টোরিয়ায় ন, একেবারে সাত-সকালে পাড়ায় পাড়ায় নেতাজির জন্মদিবস পালন-এর মধ্য দিয়েই শুরু হয়ে গিয়েছে। এই খবর এবং নির্বাচন সংক্রান্ত সকল খবররে সর্বশেষ আপডেট জানতে চোখ রাখুন এইখানে -
কংগ্রেসের বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ নীতির প্রকাশ্য সমালোচনা বিরুদ্ধে মত প্রকাশ এবং মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে আদর্শগত সংঘাত করার জন্য তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল। গান্ধীজির অহিংস নীতি ভারতের স্বাধীনতা আনার ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয় বলে মনে করতেন তিনি। এই কারণেই তিনি সশস্ত্র বিদ্রোহের পক্ষপাতী ছিলেন। ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের পূর্ণ ও সত্বর স্বাধীনতার দাবি জানাতে নিজের নামে সুভাষচন্দ্র ফরওয়ার্ড ব্লক নামক একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এগারো বার তাঁকে কারারুদ্ধ করেছিল। তাঁর বিখ্যাত উক্তি "তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো।" তিনিই সুভাষ চন্দ্র বোস। নেতাজির ১২৫ তম জন্মদিবসকে ঘিরে আবেগ তাড়িত গোটা দেশ।