সংক্ষিপ্ত
বিজেপি সূত্রের খবর বাংলা কোনও পূর্ণ মন্ত্রী পাচ্ছে না। দুই প্রতিমন্ত্রী পাচ্ছে। সেক্ষেত্রে দুই প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন সুকান্ত মজুমদার ও শান্তনু ঠাকুর।
নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রিসভার সদস্য হতে চলেছেন বাংলাদেশের দুই সাংসদ। এমনইটা জানান হয়েছে বিজেপি সূত্রে। যদিও নরেন্দ্র মোদীর নতুন মন্ত্রিসভায় নিয়ে জোর আলোচনা হচ্ছিল বাংলা। কারণ অনেকেই মনে করেছিল তমলুকের সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে পারেন। কিন্তু এদিন ছবিটাই উল্টে গেল। রবিবার সকালে নরেন্দ্র মোদী নিজের বাসভবনে ডেকেছিলেন কয়েকজনকে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রের খবর যারা চাচক্রে আমন্ত্রণ পেয়েছেন তাঁরাই মন্ত্রী হতে পারেন। সেইসূত্র ধরেই মনে করা হচ্ছে বাংলাল জয়ী দুই বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার আর শান্তনু ঠাকুর মোদীর নতুন মন্ত্রিসভায় জায়গা করে নিতে পারেন।
বিজেপি সূত্রের খবর বাংলা কোনও পূর্ণ মন্ত্রী পাচ্ছে না। দুই প্রতিমন্ত্রী পাচ্ছে। সেক্ষেত্রে দুই প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন সুকান্ত মজুমদার ও শান্তনু ঠাকুর। সুকান্ত আর শান্তনুকে মন্ত্রী করে নরেন্দ্র মোদী উত্তরবঙ্গ আর দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে চাইছে। আগামী বিধানসভা ভোটের কথা মাথায় রেখেই বিজেপি এগিয়ে যেতে চাইছে বলেও সূত্রের খবর।
Crorepatis MP:সংসদে কোটিপতির ছড়াছড়ি, ৫৪৩এর মধ্যে ৫০৪ সাংসদের রয়েছে কোটি কোটি টাকার সম্পদ
সুকান্ত মজুমদার রাজ্য বিজেপির সভাপতি। অন্যদিকে শান্তনু ঠাকুর গতবারেও মন্ত্রী ছিলেন। জাহাজ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এবার তাঁকে কোন দায়িত্ব দেওয়া হয় সেটাই এখন দেখার। রাজ্যের মানুষের নজর রয়েছে সুকান্ত মজুমদারের মন্ত্রকের দিকেও। বিজেপির লক্ষ্য আগামী রাজ্য বিধানসভার ভোট। আর সেই কারণে দুই বঙ্গের মধ্যে ভারসাম্য বাজায় রাখার ওপরই বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। বিজেপি সূত্র্রের খবর, উত্তরের ভোট ব্যাঙ্ক ধরে রাখতেই সুকান্তর ওপর ভরসা করেছে গেরুয়া শিবির। আর দক্ষিণবঙ্গে ভোটব্যাঙ্কে মতুয়া সম্প্রদায় গুরুত্বপূর্ণ। শান্তনু ঠাকুর আবার মতুয়া মহাসংঘের সভাপতিও। তাঁর পরিবারের সদস্যদের একাংশ তৃণমূলের সঙ্গে যুক্ত। আর সেই কারণে এবারও শান্তনু ঠাকুর মোদীর তুরুপের তাস।
দিল্লিতে গিয়ে বিস্ফোরক অধীর চৌধুরী, মমতাকে নিয়ে মন্তব্য ইন্ডিয়া জোটের পথে বাধা হতে পারে
রবিবার সন্ধ্যে ৭টা ১৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ভবনে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হবে। অনুষ্ঠানে এনডিএ-র সব জয়ী প্রার্থীদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। সন্ধ্যে ৬টার মধ্যেই পৌঁছে যাবেন সকলে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বিক্রমসিঙ্ঘে, মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর মতো রাষ্ট্রনেতারা। থাকলেন দেশের বিরোধী দল কংগ্রেসের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেও।