TMC Vs BJP: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্র নিয়ে বিজেপি নেতা অনুরাগ ঠাকুরের তোলা অভিযোগের জবাব দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ 

'বিজেপি যে অপপ্রচার কুৎসা করছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর বিরুদ্ধে সেটা ভিত্তিহীন। সেব্যাপারে তথ্য প্রমাণ নিয়ে আসবো আমরা। সকল বিজেপি নেতার বাড়িতেও যাবে এই ভিডিও'। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্র নিয়ে বিজেপি নেতা অনুরাগ ঠাকুরের তোলা অভিযোগের জবাব এভাবেই দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ। কুণাল বলেন, বিজেপি নেতা অনুরাগ ঠাকুর টার্গেট করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তিনি ডায়মন্ড হারবার লোকসভার সাংসদ লোকসভার দলনেতা তৃণমূলের । পাহেলগাও এর পর কেন্দ্রীয় সরকার যখন প্রতিনিধি পাঠালেন অন্যান্য দেশে সেখানে সেরা পারফরমার ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যেভাবে ভারতের সম্মান বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছেন তাতে তিনি সেরা। তারপরেও তাঁকে নিশানা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন কুণাল।

কুণাল বলেন, বুথ নম্বর ২৬৫ এর ঠিকানা দিয়ে অনুরাগ ঠাকুর বলছেন ওখানে ভোটার ভুয়ো । ওখানে ভোটার সংখ্যা ৪৭। গ্রাম পঞ্চায়েত কালীনগর । এর মধ্যে সেখানে এখন রয়েছেন ৪১ জন। বাকিদের হিসেব দিয়ে দেওয়া হবে। এদের একজন মারা গেছেন একজন উড়িষ্যায় থাকেন, তিনজনের বিয়ে হয়েছে। এর মধ্যে ভুয়ো বা কারচুপির অবকাশ নেই। ডায়মন্ড হারবার লোকসভায় ১৫% ভোটার বেড়ে গেলো কিভাবে ৪ বছরে। ১৪৩ নম্বর বিধানসভা কেন্দ্রে ৪,৭০% বেড়েছে । গ্রামে আলাদা করে ঠিকানা দিয়ে রাস্তার নাম দিয়ে খুঁজে পাওয়া কঠিন। সব জেনে বুঝে অনুরাগ ঠাকুর কুৎসা করছেন। অনুরাগ ঠাকুর হোম ওয়ার্ক করেননি। আক্রোশ থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর চেষ্টা করছেন অনুরাগ ঠাকুর। এই গোটা তথ্য অনুরাগ ঠাকুর এর কাছে পেনড্রাইভ মারফত পাঠিয়ে দিচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। জানিয়েছেন কুণাল ঘোষ। এদিন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা একাধিক বিষয় নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, ভুয়ো ভোটার নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে বিজেপির। এটি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে যাওয়ার কিছু নেই। তিনি

সুপ্রিম কোর্টের মন্তব্য বিহার প্রসঙ্গে

যে মামলা চলছে তানিয়ে সরাসরি কোনও মন্তব্য করতে চাই না। কিন্তু এটা খুবই তাৎপর্য মন্তব্য যেটা বিরোধী দলগুলি বলছে। বিহারে এত মানুষকে বাদ দেওয়া । সুপ্রিম কোর্ট যদি মনে করে কাদের নাম বাদ যাচ্ছে সেটা প্রকাশ করতে হবে ঠিকানা হিসেবে আধার কার্ড কে মান্যতা দিতে হবে এত ইতিবাচক । কার নাম কেন বাদ দিচ্ছেন সেটা তো জানাতে হবে । এই ভাবনাটা গোটা দেশের ভাবনা । দেশের মানুষের উদ্বেগ যাদের শিকড় নিয়ে টান দিচ্ছে বিজেপি কেন্দ্রীয় তাদের নিয়ে যদি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখায় সুপ্রিম কোর্ট সেটা তো ভালো বিষয়।

কালিয়াচকের শ্রমিক পুশব্যাক রাজস্থান থেকে

নতুন নতুন তথ্য আসছে বিভিন্ন জায়গা থেকে। গরিব মানুষের সঙ্গে যেমন হচ্ছে তেমন উচ্চ মানের চাকরি করেন তাকে হোটেল দিতে চায়নি সেটাও হয়েছে। ৩ মাস জেলে আটকে রেখেছে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে রাজ্য সরকার এর সাহায্যে ফিরেছে রাজ্যে। বাংলা বলেছে তাই ঘর পাচ্ছে না। কোথায় নিয়ে যাচ্ছে বিজেপি এটা। বিনা বিচারে আটকে রাখা এটা অন্যায়। বাংলা ভাষা ভারতীয় নাগরিকদের উপর অত্যাচার হচ্ছে। অনুপ্রবেশ যদি এরাজ্যে হয় তাহলে ত্রিপুরায় হয়েছে। সীমান্ত পাহারা দেওয়ার দায়িত্ব তো কেন্দ্রের যদি অনুপ্রবেশ হয় তাহলে সেটা কেন্দ্রের ফেল।

রাতজাগা কর্মসূচি

এগুলো রাত জাগার নাম করে অতৃপ্ত অতিবামদের রাতের পিকনিক। পুলিশের কাছে তথ্য আছে যা করেছে পুলিশ বেশ করেছে । যেদিন হামলা হলো মারা হলো সেদিন তো কারও কোনও কথা শোনা যায়নি। পুলিশ যদি তদন্তে পায় বাইরে থেকে বসে উস্কানি দেওয়া হয়েছে পুলিশ যা করেছে বেশ করেছে। আদালতে যান যদি কোন সমস্যা থাকে।