Burdwan Crime News: চায়ের টাকা মেটানো নিয়ে বচসায় বন্ধুর হাতে খুন বন্ধু! ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ালো এলাকায়। বিশদে জানতে পড়ুন সম্পূর্ণ প্রতিবেদন…
Burdwan Crime News: চা খাওয়ার টাকা চাওয়ায় খুন! নৃশংস হত্যাকাণ্ডে চাঞ্চল্য! নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার অভিযুক্ত। পূর্ব বর্ধমানের রায়না থানার খালেরপুর বাজারে চা নিয়ে সামান্য বচসা গিয়ে পৌঁছল মৃত্যুর ঘটনায়। অভিযোগ, চা খাওয়ার টাকা চাওয়ায় চায়ের দোকানিকে বাঁশ দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয়। মৃতের নাম ফরিদ আলি সেখ (৫০), বাড়ি রায়না থানার মাছখান্ডা গ্রামে।
ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে বেলসরের বাসিন্দা রাজা মোল্লা চা খেতে দোকানে আসে। চায়ের দাম চাওয়াকে কেন্দ্র করে দোকানদার ফরিদ আলি সেখের সঙ্গে বচসা বাধে। সেই সময় দোকানের পাশে থাকা বাঁশ নিয়ে রাজা মোল্লা ফরিদ আলির মাথায় আঘাত করে। গুরুতর জখম অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে কেমরি হাসপাতাল হয়ে নবাবহাটের এক বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হলে বুধবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার পর মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে রায়না থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযুক্ত রাজা মোল্লাকে গ্রেফতার করেছে। এলাকায় এই নৃশংস ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
অন্যদিকে, টাকা পয়সা নিয়ে মায়ের সাথে দীর্ঘদিন ধরে অশান্তি রাগ সামলাতে না পেরে কাটারি দিয়ে কুপিয়ে নিজের মাকেই খুন করল ছেলে ঘটনায় চাঞ্চল্য এলাকায় শুভ চক্রবর্তী পশ্চিম মেদিনীপুর:-দীর্ঘদিন ধরেই ব্যবসার টাকা পয়সা নিয়ে মায়ের সাথে বিবাদ। আজ দুপুর থেকে মায়ের সাথে শুরু হয়েছিল ঝগড়া। এক সময় রাগ সামলাতে না পেরে কাটারি দিয়ে কুপিয়ে নিজের মাকেই খুন করল ছেলে।
ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর থানার সুজানগর গ্রামে। স্থানীয়রা জানাচ্ছেন মা এবং ছেলের মধ্যে নিত্যদিন ঝামেলা লেগেই থাকতো। বাবা অশোক মাঝির একটি আলু এবং পেঁয়াজের দোকান ছিল। দু'বছর হয়েছে বাবা মারা গেছেন। মা ও ছেলে ওই দোকানে বসে ব্যবসা করতেন।
মাঝেমধ্যেই মা ছেলের মধ্যে গন্ডগোল হতো। তারই জেরে আজ বিকেল চারটা নাগাদ মা মিঠু মাজিকে খুন করে ছেলে আকাশ মাজি, ঘরে থাকা কাটারি দিয়ে মাকে গলায় আঘাত করে মেরেছে নিজে মুখে স্বীকার করেছে ছেলে আকাশ মাঝি। মাকে খুন করে ঘরের আলো নিভিয়ে বাড়ির মধ্যেই বসেছিলেন এবং ফোনে ব্যবহৃত কাটারি উদ্ধার করেছে দাসপুর থানার পুলিশ।
ঘটনার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দাসপুর থানার ওসি অঞ্জনি তিওয়ারি ও সেকেন্ড অফিসার তরুণ হাজরা সহ অন্যান্য অফিসার ঘটনাস্থলে আসেন।ঘটনা জানাজানি হতে সুজানগর গ্রাম চাঞ্চল্য ছড়ায়। যদিও ঘটনার পর এলাকা ছেড়ে পালানোর চেষ্টাও করেনি ছেলে এমনকি পুলিশের কাছে নিজের দোষ অকপটে মেনে নিয়েছে। এমন কাণ্ড দেখে হতবাক সকলেই।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।


