সভা থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প নিয়ে মন্ত্রী উদয়ন গুহ বলেন, ৫০০ টাকা ১০০০ হয়েছে। ১০০০ টাকা ১২০০ হয়েছে। লক্ষ্মীর ভান্ডারের ১০০০টাকা বেড়ে ১৫০০ টাকা এবং ১২০০টাকা বেড়ে ২০০০ টাকা হবে। সেটা বাড়তে আর বেশি দিন সময় লাগবে না। সব আপনাদের জন্য হবে।
সামনের বছর অর্থ্যাৎ ২০২৬ সালে বাংলায় বিধানসভা নির্বাচন। আর আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি রাজ্যের বাজেট পেশ হতে চলেছে। বাজেটের দিকে নজর বঙ্গবাসীর। কোন প্রকল্পে অনদান বাড়বে তা নিয়েও শুরু হয়েছে জল্পনা। বিশেষ করে লক্ষ্মীর ভান্ডারে অনুদান বাড়ানো নিয়ে জোরালো সম্ভাবনার কথাও শোনা যাচ্ছে নানা মহল থেকে। এবার সেই জনপ্রিয় প্রকল্প নিয়ে বড় মন্তব্য করলেন মন্ত্রী উদয়ন গুহ ।
কোচবিহার উত্তর বিধানসভা এলাকায় রবিবার কোচবিহার ২ নম্বর ব্লকের বাঁকালির মঠ পঞ্চায়েত সমিতির মাঠে আয়োজিত হয় এই কর্মীসভা । উপস্থিত ছিলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহ, কোচবিহার জেলা তৃণমূল সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক, সাংসদ জগদীশ চন্দ্র বর্মা বসুনিয়া সহ জেলার বিভিন্ন নেতা ও কর্মীরা । এদিনের সভায় তৃণমূলের কর্মী ও সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এদিনের সভা থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প নিয়ে মন্ত্রী উদয়ন গুহ বলেন, ৫০০ টাকা ১০০০ হয়েছে। ১০০০ টাকা ১২০০ হয়েছে। লক্ষ্মীর ভান্ডারের ১০০০টাকা বেড়ে ১৫০০ টাকা এবং ১২০০টাকা বেড়ে ২০০০ টাকা হবে। সেটা বাড়তে আর বেশি দিন সময় লাগবে না। সব আপনাদের জন্য হবে। মায়েদের আঁচলে যেন টাকাটা যায়। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মন্ত্রী আরও বলেন, “আমি নেতা বা মন্ত্রী হিসেবে নয়, একজন সাধারণ তৃণমূল কর্মী হিসেবে বলছি, আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি মমতা ব্যানার্জি চতুর্থবার মুখ্যমন্ত্রী হবেন।এদিনের সভা থেকে মন্ত্রী আরও বলেন, নিজের ভবিষ্যৎ আর নিজের পরিবারের উন্নতি চাইলে শক্তিশালী করুন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতকে। ২০২৬ সালে জয়ী করুন তৃণমূল কংগ্রেসকে , যাতে আরও আর্থিক সহায়তা দেওয়া যায় মহিলাদের।
প্রসঙ্গত, কোচবিহার উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রে বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে তৃণমূল পরাজিত হয়েছে। এমনকি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও খুব ভালো ফল হয় নি ঘাসফুল শিবিরের। সেই খরা কাটাতে আগামী ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনে ভালো ফল করতেতৃণমূল স্তরে জনসংযোগ কর্মসূচি জোরদার করা হচ্ছে ঘাসফুল শিবির থেকে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।
