North Bengal Dudhia Bridge: বন্যা বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গে চলতি মাসের শুরুতে অতিভারী বৃষ্টিতে ভেঙে পড়েছিল মিরিক-শিলিগুড়ি দুধিয়া সেতু। প্রশাসনের তৎপরতায় অবশেষে আমজনতার জন্য সোমবার থেকে খুলে গেল অস্থায়ী দুধিয়া সেতু। জানুন আরও বিশদে…
North Bengal Dudhia Bridge: ১৬ দিনেই সাফল্য, দুধিয়ায় বিকল্প হিউম পাইপ ব্রিজে ফের খুলে গেল মিরিক ও শিলিগুড়ির সংযোগ পথ। উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ বন্যা ও ধসের পর মাত্র ১৬ দিনের মধ্যেই আশার আলো দেখা দিল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রবিবারই জানিয়ে ছিলেন যে, দুধিয়ায় মিরিক ও শিলিগুড়িকে যুক্ত করা বিকল্প হিউম পাইপ ব্রিজ নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়েছে। সোমবার থেকেই এই নতুন সেতুর উপর দিয়ে স্বাভাবিক যান চলাচল শুরু হলো।
জনসাধারণের জন্য খুলে গেলো দুধিয়া সেতু?
১৬ দিনেই সাফল্য, দুধিয়ায় বিকল্প হিউম পাইপ ব্রিজে ফের খুলে গেল মিরিক ও শিলিগুড়ির সংযোগ পথ। উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ বন্যা ও ধসের পর মাত্র ১৬ দিনের মধ্যেই আশার আলো দেখা দিল। এরফলে যে সমস্ত পর্যটকরা ঘুরপথে মিরিক বা শিলিগুড়ি আসছিলেন তাদের সুবিধা হল অনেকটাই। জানা গিয়েছে, লোহার সেতু ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকলেও আপাতত বালাসন নদীর ওপরে হিউম পাইপ দিয়ে অস্থায়ী সেতু তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। যারফলে সাময়িক ভাবে মিটতে চলেছে সাধারণ মানুষ ও পর্যটকদের ভোগান্তি।
এদিকে, হিউম পাইপ দিয়ে অস্থায়ী সেতু তৈরি করে দেওয়া হলেও প্রশাসনের তরফে এই সেতুর উপর দিয়ে যান চলাচলে সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়েছে। ১০ টনের বেশি মাল নিয়ে এই সেতুর ওপরে কোনও গাড়ি উঠতে পারবে না বলে জানিয়েছে প্রশাসন। অস্থায়ী সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল গত ১০ অক্টোবর। ১৬ দিনের মধ্যেই নির্মাণকাজ শেষ করা হয়। দ্রুত সেতু নির্মাণের কাজ শেষ করার জন্য রবিবারই সমাজমাধ্যমে একটি পোস্ট করে রাজ্যের পূর্ত দফতরকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গত,গত ৫ অক্টোবর বালাসন নদীর লোহার সেতু ভেসে গিয়েছিল বন্যার জলে। সেই সঙ্গে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ৫২ কিলোমিটার দীর্ঘ মিরিক ও শিলিগুড়ির সড়কপথ। মাত্র পাঁচ দিন পর, ১০ অক্টোবর থেকেই বিকল্প সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়। আর সেই কঠিন কাজ রেকর্ড সময়ে শেষ করেছে রাজ্য সরকারের পি ডব্লিউ ডি দফতর। সাধারণ মানুষের সমস্য়া মেটাতে অতিদ্রুত কাজ মেটানোয় পূর্ত দফতরকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন রাজ্যের সর্বোচ্চ নেত্রী।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।


