সংক্ষিপ্ত
"আমার মক্কেলের অ্যালার্জি আছে স্যার" ১০ দিনের জেল হেফাজত কমাতে আর্জি সন্দীপ ঘোষের আইনজীবীর
সোমবার আর্থিক দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দীপ ঘোষকে। এ ছাড়াও সন্দীপ ঘনিষ্ঠ আরও তিন জন গ্রেফতার হয়েছেন।
স্বাস্থ্য পরীক্ষার পরে তাদের আলিপুর আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে বিচারকের কাছে সন্দীপ ঘোষের জামিনের আবেন করেননি তাঁর আইনজীবী।
ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত চার জনের দশ দিনের জেল হেফাজত মঞ্জুর করেছে আদালত।
এদিন ঠিক কী কী সওয়াল-জবাব হয় আদালতে?
বিচারক সুজিত কুমার ঝা সন্দীপ ঘোষকে জিজ্ঞাসা করেছেন, "আপনার কোনও আইনজীবী রয়েছে?"
উত্তরে আরজিকরের প্রাক্তন অধ্যক্ষ জানান, "রয়েছে স্যার।"
এরপর আদালতে জানানো হয়, " আমরা দশ দিনের হেফাজত চাইছি। মুখোমুখি জেরার প্রয়োজন। এই কেস প্রমাণের জন্য হেফাজতে দরকার। তথ্য প্রমাণ সংগ্রহের জন্য পিসি প্রয়োজন। চারজন রয়েছেন হেফাজতে। অপরাধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। জেরা করলে আরও অপরাধ সামনে আসবে। ডিজিটাল এভিডেন্টস আসবে সামনে। সব অভিযোগ খুবই গুরুতর। এটা হাইকোর্টের আদেশের ভিত্তিতে তদন্ত। এটা আর্থিক দুর্নীতি।"
এরপর সন্দীপ ঘোষের আইনজীবী জানান, "ওঁর অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে স্যার।"
এরপর সিবিআইয়ের তরফে বলা হয়, "এর পিছনে ষড়যন্ত্র আছে। সাতটি ভুয়ো সংস্থা তৈরি করে সুযোগ পাইয়ে দেওয়া হয়েছে। সন্দেহভাজন ব্যক্তি চারজনের বেশি"
এর উত্তরে সন্দীপ ঘোষের আইনজীবী বলেছেন, "আমার মক্কেল অন্য মামলায় তদন্তে সহযোগিতা করেছেন। রোজ হাজিরা দিয়েছেন। মক্কেলের হয়ে জামিন চাইছি না। তবে দশ দিনের আবেদন কমানো হোক"