- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- রাজ্যের এই শিক্ষকদের দুর্দান্ত সুখবর! সুপ্রিম কোর্টের রায় মিলবে আর্থিক সমস্ত সুযোগ
রাজ্যের এই শিক্ষকদের দুর্দান্ত সুখবর! সুপ্রিম কোর্টের রায় মিলবে আর্থিক সমস্ত সুযোগ
Supreme Court orders: রাজ্যের শিক্ষকদের জন্য দুর্দান্ত স্বস্তি এনে দিল সুপ্রিম কোর্ট। রায়ে স্বস্তি পেয়েছেন রাজ্যের সর্বশিক্ষা মিশনের অধীনে কর্মরত সমস্ত অস্থায়ী কর্মী, প্য়ারা টিচাল, শিক্ষাবন্ধু, শিক্ষামিত্র-সহ অন্যান্য অস্থায়ী কর্মীরা।

রাজ্যের শিক্ষকদের জন্য সুখবর
রাজ্যের শিক্ষকদের জন্য দুর্দান্ত স্বস্তি এনে দিল সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে স্বস্তি পেয়েছেন রাজ্যের সর্বশিক্ষা মিশনের অধীনে কর্মরত সমস্ত অস্থায়ী কর্মী, প্য়ারা টিচাল, শিক্ষাবন্ধু, শিক্ষামিত্র-সহ অন্যান্য অস্থায়ী কর্মীরা। সুপ্রিম কোর্টও কলকাতা হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ
সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, প্যারা টিচার-সহ সমস্ত অস্থায়ী কর্মীদের রাজ্য সরকারকে সমস্ত আর্থিক সুবিধে দিতে হবে। তাতে এই শ্রেণির শিক্ষকরা একটি বড় স্বস্তি পেল।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ
সুপ্রিম কোর্টের রায়ের ফলে রাজ্যের অস্থায়ী কর্মীরা একাধিক সুযোগ সুবিধে পাবেন। সেগুলি হল-
৬০ বছর বয়স পর্যন্ত চাকরির নিশ্চয়তা
স্থায়ী কর্মীদের মতো আর্থিক সুবিধে
অবসরকালীন সমস্ত সুযোগ সুবিধে
এই রায় শুধুমাত্র মামলাকারী নয়, রাজ্য়ের সমস্ত অস্থায়ী কর্মীদের জন্যই লাগু হবে। যদিও রাজ্যের অস্থায়ী শিক্ষক বা শিক্ষা কর্মীরাই নিজেদের প্রাপ্যের জন্য় মামলা করেছিল।
হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ
২০২৫ সালের ৪ এপ্রিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা ও বিচারপতি অজয় কুমার গুপ্তর ডিভিশন বেঞ্চ মামলাকারীদের আর্থিক সুযোগ সুবিধে প্রদানের পক্ষেই রায় দিয়েছিল। হাইকোর্ট জানিয়েছিল ২০১১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি ও ২০১২ সালের ৩০ মার্চ জারি করা এই সংক্রান্ত সব স্মারকলিপিগুলি অবৈধ, স্বেচ্ছাচারী ও বৈষম্য়মূলক। কর্মীদের মধ্য়ে বিভাজন তৈরি করতে পারে। হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের রায় গেল রাজ্যের বিপক্ষে।
হাইকোর্টের রায়কেই মান্যতা
কিন্তু, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি সতীশ চন্দ্র শর্মার বেঞ্চে এই মামলার শুনানিতে, সর্বোচ্চ আদালত সর্বশিক্ষা মিশনের আবেদন খারিজ করে দেয়। সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে, কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে হস্তক্ষেপ করার মতো কোনো বৈধ কারণ তারা খুঁজে পায়নি। ফলস্বরূপ, হাইকোর্টের রায়ই চূড়ান্ত বলে গণ্য হয় এবং অস্থায়ী কর্মীদের আর্থিক সুবিধা প্রদানের নির্দেশ বহাল থাকে।

