- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- পুলিশকে চকোলেট খাওয়ানো থেকে মিছিল, শনিবার চাকরিহারা শিক্ষকদের বিক্ষোভে উত্তেজনা বাড়ছে বিকাশভবনের সামনে
পুলিশকে চকোলেট খাওয়ানো থেকে মিছিল, শনিবার চাকরিহারা শিক্ষকদের বিক্ষোভে উত্তেজনা বাড়ছে বিকাশভবনের সামনে
Teachers Protest Update: বিকাশভবনের সামনে চাকরিহারাদের বিক্ষোভ অবস্থান তিন দিনে পড়ল। আজ শনিবার বিকাশভবন ছুটি থাকলেও রয়েছে একগুচ্ছ কর্মসূচি।

চকরিহারাদের অবস্থান অব্যাহত
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের রায় চাকরিহারা প্রায় ২৬ হাজার। এই নিয়ে টানা তিন দিন ধরেই বিকাশভবনের সামনে তাদের অবস্থান বিক্ষোভ চলছে। এদিন সকাল থেকেই উত্তেজনার পারদ চলছে বিকাশভবনের সামনে।
বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ চলছে
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা থেকে শুরু হয়েছিল তাদের অবস্থান কর্মসূচি। শুক্রবারের পর শনিবারও তা অব্যাহত রয়েছে।
বিকাশ ভবনের রাস্তায় বসে
চকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকারা বিকাশভবনের সামনের রাস্তায় বসে রয়েছেন। তারা রাস্তায় বসে পড়ানোর পরিকল্পনাও করছেন।
বিকেলে মিছিল
চাকরিহারা অবস্থান বিক্ষোভ করার সঙ্গে সঙ্গে একগুচ্ছ কর্মসূচিও নিয়েছেন। রাস্তায় বসে পড়ানোর পরিকল্পনা থাকার পাশাপাশি তাদের বিকেলে করুণাময়ী পর্যন্ত মিছিল করবেন বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
পুলিশকে চকোলেট
বৃহস্পতিবার চাকরিহারাদের ওপর নির্বিচারে লাঠিচার্জ করেছিল পুলিশ। তারই পাল্টা হিসেবে পুলিশের হাতে চকোলেট তুলে দিতে পারেন বিক্ষোভকারীরা। পুলিশের হাতে পেন তুলেও দিতে পারেন
ছুটির দিনও আন্দোলন চলবে
চাকরিহারাদের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে শনি ও রবিবার ছুটির দিন। বিকাশভবন বন্ধ থাকবে। তাই এই দুই দিন জোরালো কোনও কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে না। কিন্তু আন্দোলন যেমন চলছে তেমনই চলবে।
আক্রান্তদের পড়ুয়ারাও আসতে পারে
বৃহস্পতিবার চাকরিহারাদের অনেকেই পুলিশের লাঠির আঘাতে গুরুতর জখম হয়েছিল। আক্রান্ত চাকরিহার শিক্ষকদের স্কুল থেকেও আসতে পরেন তাদের পরিবারের সদস্যরা।
সুপ্রিম কোর্টের রায়
সুপ্রিম কোর্টের রায়ে চাকরি গিয়েছে রাজ্যের ২৬ হাজারের। যারমধ্যে রয়েছে স্কুল শিক্ষক-শিক্ষিকা আর শিক্ষাকর্মী।
প্যানেল বাতিল
সুপ্রিম কোর্টে ২০১৬ সালের পুরো প্যানেলই বাতিল করে দিয়েছিল। তাতেই চাকরি গিয়েছিল।
আন্দোলনকারীদের দাবি
'ওএমআর শিটের মাধ্যমে যোগ্য - অযোগ্যদের তালিকা নিয়ে মামলার রিভিউ পিটিশন করুক রাজ্য সরকার। আমাদের ন্যায্য বিচার হোক। চোরেরা শাস্তি পাক। অন্যের পাপের দায় আমরা নেব না। '
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ
গত ৩ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করে দিয়েছে। তাতেই চাকরিহারা রাজ্যের ২৬ হাজার স্কুল শিক্ষক-শিক্ষিকা আর শিক্ষাকর্মী। যদিও সুপ্রিম কোর্ট ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চিহ্নিত 'অযোগ্য ' নয় এমন শিক্ষকদের কাজ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
চাকরিহারা পরীক্ষা দিতে রাজি নয়
নতুন করে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার কথা বলে সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু চাকরিপ্রার্থীদের বক্তব্য তার আর নতুন করে পরীক্ষা দিতে পারবে না।

