বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আপত্তিকর মন্তব্য এড়াতে ভারত সরকারকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। অমিত শাহ ঝাড়খন্ড থেকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বহিষ্কারের কথা বলেছিলেন, যা নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া হয়েছে।
ঝাড়খণ্ডে বিজেপির আয়োজিত নির্বাচনী এক সমাবেশে এই হুমকি দিয়েছেন তিনি। অমিত শাহ বলেছেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি সরকার গঠন করতে পারলে প্রত্যেক বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে খুঁজে বের করে উল্টো ঝুলিয়ে রাখা হবে।
অমিত শাহ নিজেই জানিয়েছেন, এবারও বাংলায় তিনি দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে আসবেন। যদিও রাজ্য বিজেপি ব্যস্ত আরজি কর ইস্যুতে।
জয় শাহর আইসিসি চেয়ারম্যান হওয়ায় অমিত শাহকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেন, জয় রাজনীতিবিদ না হয়ে আইসিসি চেয়ারম্যান হয়েছেন যা অনেক রাজনৈতিক পদের চেয়েও বড়।
২০২৬ সালের মধ্যে ভারত থেকে মাওবাদীদের নির্মূল করার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন অমিত শাহ। তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশে মাওবাদীদের হামলায় ১৭ হাজার মানুষের প্রাণ গিয়েছে। মাওবাদীদের হিংসা গণতন্ত্রের পক্ষে চ্যালেঞ্জ বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অমিত শাহ বলেন, 'আমি আপনাকে আশ্বাস দিচ্ছি যে বিরোধীরা যা করতে চায় তা করতে দিন কারণ বিরোধীদের আবারও ২০২৯ সালে বিরোধী আসনেই বসতে হবে।'
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে অমিত শাহ বলেন, দিনটি দেশের সকল মানুষের কাছে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। '১৯৭৫ সালের জরুরি অবস্থার অমানবিক যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছিল।'
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস অভিযোগ করেছেন যে কলকাতার পুলিশ অফিসার ভোট পরবর্তী হিংসায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না। তার ভিত্তিতেই পদক্ষেপ করে অমিত শাহের মন্ত্রক।