ঘটনার সূত্রপাত এপ্রিল মাস। এয়ারপোর্ট এলাকার বাসিন্দা ধর্মদেব মণ্ডল বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ জনিয়েছিলেন যে, তাঁর কাছে এক ব্যক্তি এসেছিলেন
মুম্বই ইন্ডিয়ানসের অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়ার সময়টা ভালো যাচ্ছে না। মাঠে যেমন তিনি সমস্যায় পড়ছেন, তেমনই মাঠের বাইরে ক্রিকেট-বহির্ভূত কারণেও সমস্যা দেখা যাচ্ছে।
সূত্রের খবর, ৯ মার্চ সিআরপিএফ এসআই-এর মোবাইল ফোনে একটি কল আসে। ফোন করা ব্যক্তি নিজেকে একটি টেলিকম কোম্পানির কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি হিসেবে পরিচয় দেন।
গুজরাতের ব্যবসায়ীকে ব্ল্যাকমেল করে ৯ লক্ষ টাকা চাওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে ফোনের ওপ্রান্তে এক মহিলাকে তিনি নাকি বিরক্ত করেছিলেন।
প্রতারণার ঘটনা নতুন নয়। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি তারকারাও প্রতারকদের কবলে পড়ছেন। ভারতীয় ক্রিকেট দলের সফলতম অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও প্রতারণার হাত থেকে রেহাই পাননি।
প্রথমে অঞ্জলি কিছুই বুঝতে পারেননি। দাবি মতো টাকা দিচ্ছিলেন। কিন্তু, নিজের বাড়ি ওয়ালারা সঙ্গে এই বিষয় কথা বলার পর সতর্ক হন। ততক্ষণে ৫ লক্ষ ৭৯ হাজার টাকা খোয়া গিয়েছে।
সারা বিশ্বে প্রতারণার নানা ঘটনা দেখা যাচ্ছে। বিখ্যাত ব্যক্তিরাও প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। অনেক সময় বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম ব্যবহার করেও প্রতারণা চলছে।
পেশায় চিকিৎসক তরুণী এর আগেও বহুবার অনলাইনে জিনিস কিনেছেন। তবে এবার বড় সর জালিয়াতির কবলে পড়তে হল তাঁকে।
ব্লগার ড্রাইভারকে একটি ৫০০ টাকার নোট দেন। যা ভিডিওতে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। তাদের অবাক করে দিয়ে, ড্রাইভার নোটটি তার জামার স্লিভের মধ্যে ফেলে দেয় এবং মিথ্যা দাবি করে যে সে একটি ১০০ টাকার নোট পেয়েছে।
বিজেপি নেতা শঙ্কুদেব পণ্ডা তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে ফ্ল্যাট দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন। পাশাপাশি বিজেপি নেতার অভিযোগ ছিল নুসরত প্রতারণার টাকায় নিজে ফ্ল্যাট কিনেছেন।