ভারতে খেলা নিয়ে রাজনীতি নতুন কিছু নয়। ২০২৩ সালে ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনালের পর যে বিতর্ক শুরু হয়েছিল, এবার টি-২০ বিশ্বকাপ চলাকালীন ফিরল সেই বিতর্ক।
কন্যাকুমারীতে ধ্যান করে স্বামীজির বিকশিত ভারতের স্বপ্নকে সার্থক জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রতিশ্রুতি বদ্ধ। তিনিও স্বামীজির মতই একই স্থানে ধ্যান করবেন।
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন যে ২০২৪ সালের নির্বাচন ভারতের ভবিষ্যত নির্ধারণ করবে। এই নির্বাচন একটি উন্নত ভারতের জন্য সংকল্পের নির্বাচন। এই নির্বাচন স্বনির্ভর ভারতের অর্জনের নির্বাচন।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম 'এক্স'-এ মোদী আর্কাইভ নামের হ্যান্ডেল থেকে প্রধানমন্ত্রীর একটি পুরনো ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে ধরা রয়েছে ১৯৯৯ সালের চেন্নাইতে বিজেপির একটি দুদিনের জাতীয় সম্মেলন সভার ছবি।
ভারতের তিন পর্যায়ের পারমাণবিক কর্মসূচির গুরুত্বপূর্ণ দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রবেশের সাক্ষী থাকলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
'সুদর্শন সেতু' হল ভারতের দীর্ঘতম তারের সেতু, যা ওখা মূল ভূখণ্ড এবং গুজরাটের ভেট দ্বারকা দ্বীপকে সংযুক্ত করে। সেতু উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও।
দেশের ভয়াবহ অর্থনৈতিক অবস্থার দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, 'আমাদের প্রতিবেশীরা চাঁদে পৌঁছেছে, কিন্তু আমরা এখনও মাটি থেকে উঠতে পারিনি। এভাবে চলতে পারে না। আমাদের পতনের জন্য আমরাই দায়ী, নইলে এই দেশ অন্য জায়গায় পৌঁছে যেত।
অর্থনীতিবিদরা যেমন সেপ্টেম্বরের ত্রৈমাসিকে দেশের অর্থনীতিতে ৬.৫ থেকে ৬.৭ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। ভারতের জিডিপি তার থেকেই বেশি হয়ে রেকর্ড করেছে।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর কাছে সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ঋষি সুনকের হাতে তিনি তুলে দিয়েছেন একটি ক্রিকেট ব্যাট।
চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডার বিক্রম যেখানে চাঁদের যে জায়গাটি স্পর্শ করেছে সেটি 'শিব শক্তি পয়েন্ট' নামে পরিচিত হবে