১ ফেব্রুয়ারি নির্মলা সীতারমণ লোকসভা নির্বাচনের আগে ২০২৪ অর্থবর্ষের অন্তবর্তীকালীন বাজেট পেশ করেন। বাজেটে নীতিগত কোনও বড় পরিবর্তন করা হয়নি।
পাকিস্তানের সংখ্যালঘু নেতারা জাতীয় বাজেট নিয়ে রীতিমত শঙ্কিত। তাদের দাবি বরাদ্দ শূন্য হওয়ায় সংখ্যালঘু কল্যাণ বাধাপ্রাপ্ত হবে।
লোকসভা নির্বাচনের আগে শেষ বাজেটে কল্পতরু পশ্চিমবঙ্গ সরকার। বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হল। জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের উপর জোর দিচ্ছে রাজ্য সরকার।
বাজেট পেশের আগে হালুয়াও তৈরি করা হয়। এখন আপনার মনে একটি প্রশ্ন আসতে পারে কেন এই বাজেট পেশ করার আগে হালুয়া সেরিমনি পালন করা হয়। তাই আসুন এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। লোকসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ বাজেট। সারা দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মতো ক্রীড়াক্ষেত্রও বাজেটের দিকে তাকিয়েছিল।
অন্তর্বর্তী বাজেটে অর্থমন্ত্রী বলেন, তিনটি বড় অর্থনৈতিক রেল করিডর কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। এর মধ্যে প্রথমটি হল জ্বালানি, খনিজ ও সিমেন্ট করিডোর, দ্বিতীয়টি বন্দর সংযোগ করিডোর এবং তৃতীয়টি উচ্চ ট্রাফিক করিডোর।
মোদী বলেছেন, যে বাজাটে নেওয়া সিদ্ধান্তুগুলি কেবলমাত্র ২১ শতাংকের উন্নত পরিকাঠামো উন্নয়নে সাহায্য করবে না, এই সিদ্ধান্তগুলির ফল হবে সুদূর প্রসারী।
লোকসভা নির্বাচন বা সাধারণ নির্বাচন ২০২৪ এই বছরই। দেশে যখনই নির্বাচন হয়, ভোট অন অ্যাকাউন্ট বাজেট ও অন্তর্বর্তী বাজেটের নাম শোনা যায়। একটি সাধারণ বছরে, কেন্দ্রীয় বাজেট প্রতি বছর অর্থমন্ত্রী পেশ করেন।
মনে করা হচ্ছে এই বাজেটের মাধ্যমে সরকার আগামী অর্থবছরে করণীয় উন্নয়নের ব্লুপ্রিন্ট পেশ করতে পারে। আগামী বাজেট থেকে দেশের প্রতিটি শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রত্যাশা রয়েছে।
দুরন্ত গতিতে ট্রেন চালানোর জন্য রেলকে ৩ লক্ষ ২০ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার।