উত্তর মালুকুতে আন্তর্জাতিক সময় সকাল ৬.০৯ মিনিটে হওয়া ভূমিকম্পে কোনো হতাহতের খবর নেই। এই ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল টার্নেট সিটি থেকে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার দূরে।
ভূমিকম্প রীতিমত নাড়িয়ে দিল তাইওয়ানের ভিত। মার্কিন জিওলগিক্যাল সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী রবিবার তাওয়ানের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.৯ । শক্তিশালী ভূমিকম্পের ফলে জাপানে সুনামির সতর্কতাও জারি করা হয়েছিল।
ভূমিকম্পের জেরে বাদঘিসের কাদিস শহরে ভেঙে পড়েছে একাধিক বাড়ির ছাদ। আর সেই স্তূপের নিচে চাপা পড়ে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। সেই স্তূপের নিচে আরও অনেকেরই চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা রয়েছে।
মঙ্গলবার পূর্ব ইন্দোনেশিয়ায় আঘাত হানে একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। এরপরেই সুনামি সতর্কতা জারি করে সেদেশের আবহাওয়া দফতর।
রবিবার সন্ধেয় ভূমিকম্প অনুভূত হল রাজস্থানের বিকানেরে। সন্ধে ৬টা ৫৬ মিনিটে কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.৩।
জাপানের দক্ষিণ পূর্বে হনসুতে সোমবার বড়সড় ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে পায়ের তলার মাটি। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৫ ম্যাগনিটিউড।
শনিবার দুপুরে ভূমিকম্পে (Earthquake) কেঁপে উঠল অসমের (Assam) গুয়াহাটি (Guwahati) ও আশপাশের এলাকা। উৎসস্থল ছিল কামরূপ (Kamrup) জেলায়।
সোমবার সকালে কেঁপে উঠল মণিপুর রাজ্যের উখরুল এলাকা। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৪ ম্যাগনিটিউড।
ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল দার্জিলিং থেকে ৬৫ কিলোমিটার উত্তর পূর্বে। সিকিম ও উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকা ছাড়াও এই কম্পন অনুভূত হয়েছে ভুটান এবং নেপালের বেশ কিছু এলাকায়।
রাতের অন্ধকারে মৃত্যুদূত হয়ে যেন হানা দিল ভূমিকম্প। অধিকাংশ মানুষই তখন গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। আর সেই কারণেই পাকিস্তানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।