সিপিএম-এর পক্ষ থেকে স্পষ্টই জানানো হয়েছে, জোটের পথেই হাঁটতে চান তাঁরা। বঙ্গে বিজেপি ও তৃণমূলকে প্রতিহত করতে সমস্ত বিরোধী দলগুলিকে একত্র হওয়ারও আহ্বান জানাল লাল দল।
খড়গ্রামে এই সন্ত্রাসে অভিযোগের তির শাসকদলের দিকেই। নিহতের বাড়ির লোকেরও দাবি অভিযুক্তরা প্রত্যেকেই তৃণমূল কর্মী। এবার এই হিংসার ঘটনায় পথে নামলেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
নির্বাচন সংক্রান্ত যেকোনও রকমের সন্ত্রাস বা হিংসার খবর দলীয় নেতৃত্বের কাছে পৌঁছে দিতেই এই ব্যবস্থা বলে জানা যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে অন্য বার্তা দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
তৃণমূল পশ্চিমবঙ্গকে বারুদের স্তুপের উপর দাঁড় করিয়েছে। মানুষ চায় গণতন্ত্র, ব্যালট। তৃণমূল চায় গুলি, বোমা, বন্দুক, বুলেট।'
কর্ণাটকে পরাজয়ের সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণের একমাত্র রাজ্যও হাতছাড়া হল বিজেপি। এই জয়েকে 'বিজেপি মুক্ত দক্ষিণ ভারত' বলে আখ্যা দিলেন খাগড়ে।
শনিবার পূর্ব বর্ধমানে দলের ‘জনসংযোগ যাত্রা’র সভামঞ্চ থেকে কর্ণাটকে বিজেপির ভরাডুবি নিয়ে মন্তব্য করলেন অভিষেক।
কংগ্রেসকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পাশাপাশি দলীয় কর্মীদের প্রচেষ্টার প্রসংশাও করলেন তিনি।
শনিবার গণনার মাঝ পথেই কর্ণাটকে জনতার রায় কার্যত স্পষ্ট হয়ে যায়। এরপরই পরাজয় স্বীকার করে নেয় জনতা দল সেকুলার নেতা।
শনিবার বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই একরকমভাবে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল। প্রথম থেকেই বিপুল ভোটে এগিয়ে কংগ্রেস। কর্ণাটকের ফলাফল নিয়ে টুইটারে নিজের মতামত জানালেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।