বিজেপির এগিয়ে যাওয়ার খবর নিশ্চিতভাবে প্রকাশ্যে আসতেই উচ্ছ্বাস জমে উঠেছে গেরুয়া শিবিরে। কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩৬টি আসনে। অন্যান্যরা পেয়েছে ২টি আসন।
রবিবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হবে ভোটগণনা। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তীসগঢ় ও তেলঙ্গানা – এই চার রাজ্যের নির্বাচনের ফলাফল কী হবে, তার ওপরেই অনেকখানি নির্ভর করবে ২০২৪-এর নির্বাচনের ছবি।
দীর্ঘ ৩৮ বছরের রেওয়াজ ভেঙে কি ভাঞতে পারবে গেলহেট সরকার? শনিবারই রায় দেবে জনতা।
পাঁচটি রাজ্যের মোট ১.৭৭ লক্ষ বুথে ভোট হবে। ১.০১ লক্ষ বুথে ওয়েব কাস্টিং সুবিধা পাওয়া যাবে। ১৭ হাজারের বেশি বুথ হবে মডেল বুথ। এগুলো পরিচালনা করবেন নারী ও প্রতিবন্ধীরা।
পাকিস্তানের প্রথম সারির সংবাদ সংস্থা ডন নিউজ জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশন প্রাথমিক তালিকার ওপর আপত্তি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যুক্তি শোনার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
মার্চ মাসের শুরু হতে পারে ভোট চলবে এপ্রিলের শুরুর দিক পর্যন্ত। মিলল এমনই খবর।
মোদী সরকার এবং বিজেপিও আগামী বছর অনুষ্ঠিত হতে চলা নির্বাচনের জন্য বিরোধী জোট ইন্ডিয়াকে কোণঠাসা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটা নিশ্চিত যে G-20 ইভেন্ট নিয়ে রাজনীতি হবে কিন্তু লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জন্য এটি একটি বড় ইস্যু হয়ে উঠবে।
বিজেপি প্রার্থী তাপসী রায় প্রায় ১ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়েছিলেন শাসক দলের প্রার্থী নির্মলচন্দ্র রায়ের থেকে। কিন্তু, চতুর্থ রাউন্ডের গণনা শেষ হওয়ার থেকেই জোড়াফুলের পালে লেগেছে আনন্দের হাওয়া।
ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে বিজেপি প্রার্থীর ভোট কাউন্ট। দ্বিতীয় রাউন্ডের গণনার শেষেও তিনিই তৃণমূল প্রার্থীর তুলনায় এগিয়ে রয়েছেন এবং বেলা যত বাড়ছে, তত তাঁর প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যাও বাড়ছে।
এই মাসের শুরুর দিকে যে সাতটি আসনে ভোট হয়েছে তা হল উত্তরাখণ্ডের বাগেশ্বর, উত্তর প্রদেশের ঘোসি, কেরালার পুথুপ্পল্লী, পশ্চিমবঙ্গের ধুপগুড়ি, ঝাড়খণ্ডের ডুমরি এবং ত্রিপুরার বক্সানগর ও ধনপুর। সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ভোট গণনা।