মিছিল চলাকালীন কংগ্রেসকর্মী ফটিকুল হকের বাড়ির সামনে বাজি ফাটাতে থাকে তৃণমূল কর্মীরা। এর থেকেই শুরু হয় বচসা।
বিরোধীদের খড়কুটোর মত উড়িয়ে দিয়ে ২০টি জেলা পরিষদই নিজেদের দখলে রাখল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস। উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম- ঘাসফুল শিবিরের জয় অব্যাহত রয়েছে।
দলের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েও নিজের জয়কে দাগমুক্ত করতে পারলেন না তৃণমূল কংগ্রেসের রেশমী মণ্ডল। কেঁদে ফেললেন গণনাকেন্দ্রে।
পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল মার্জিনে জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সকল মা-মাটি-মানুষকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
গীতার এমন ঘোষণা শুনে স্বাভাবিকভাবেই হতবাক হয়ে যান সিপিএম কর্মী ও সমর্থকরা। কিন্তু জয়ী হয়েও কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি? প্রশ্ন উঠছিল বিভিন্ন মহলে।
রাত ১০টা পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফলের যা ট্রেন্ড, তাতে দেখা যাচ্ছে মোট ৬৩,২২৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ৩৪,৬০০টি আসন, বিজেপি ৫৯০০টি আসন, সিপিএম ২১০০টি, কংগ্রেস ১৫০০ টি আসন পেয়েছে। অন্যান্যদের ঝুলিতে গিয়েছে ১৫৫০টি আসন।
এককালে বীরভূমের দোর্দন্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রতর নামে দুবরাজপুর থানায় অভিযোগ জানিয়েছিলেন এই শিবঠাকুর মণ্ডলের স্ত্রী লিপিকা মণ্ডল।
জেলায় রয়েছে ৩৩টি বিধানসভা আসন। লোকসভা আসনের সংখ্যা ৫। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে ৩৩টি বিধানসভা ভোটের মধ্যে ২৮টি আসনে জিতেছে তৃণমূল।
কেশপুরের জনসভা থেকে 'নতুন তৃণমূল'এর দুই মুখকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন অভিষেক। তারা হলেন মঞ্জু দলবেরা ও শেখ শেখ হাসিমুদ্দিন।
৫৮ বছরের জয়ের ধারা বজায় রাখতে পেরে খুশি গোপাল নন্দী। জানিয়েছেন দায়িত্ব নিয়ে কাজ চালিয়ে যাবেন।