২০৭ নম্বর বুথের পঞ্চায়েত ভোটের ব্যালট বাক্স গণনার জন্য খোলাই হয়নি অথচ, ফল ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, এই বিষয়টিকে ‘পশ্চিমবঙ্গের হাস্যকর গণতন্ত্র’ বলে উল্লেখ করে প্রতিবাদে নামেন বিজেপি নেতাকর্মীরা।
দলীয় বৈঠকে উপস্থিত হয়ে দলের বিরুদ্ধেই সরব হয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি। পালটা জবাব দিয়েছেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
জয়নগর ১ নং ব্লক, এখানে কয়েকটি কেন্দ্র ছাড়া নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে তৃণমূল। তবে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া যথেষ্ট স্বচ্ছ হয়েনি বলেই দাবি তুলল এলাকার বিজেপি নেতৃত্ব।
ভারতীয় জনতা পার্টির দাবি অনুযায়ী সেই তালিকা ক্ষতিয়ে দেখার নির্দেশ দিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এই বিষয় চিঠি দেওয়া হয়েছে জেলা শাসকদেরও।
এমন অনেক এলাকা রয়েছে যেখানে দলের এসসি-এসটি ভোট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মনে করা হচ্ছে এই জায়গাগুলিতে তৃণমূল, বিজেপির ভোটবাক্সে ব্যাপক ক্ষতি করেছে।
বারবার কুৎসা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে মমতার সরকারকে। এই পরিস্থিতিতে বিস্ফোরক ভিডিও শেয়ার করলেন ডেরেক ও'ব্রায়েন।
রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে সাক্ষাৎ সেরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয় এই 'ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি'।
ইতিমধ্যেই বিরোধীশূন্য তিনটি জেলা পরিষদ। এখনও পূর্ণাঙ্গ ফল প্রকাশ হয়নি ছ'টিতে। তবে এখন পর্যন্ত পাওয়া ফল বলছে একই পথে এগোচ্ছে এই ছ'টিও।
শুধু তাই নয়, পঞ্চায়েত নির্বাচনকে অসম লড়াই বলেও দাগিয়ে দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। ছাপ্পা ভোট নিয়েও সরব হল শুভেন্দু।
সন্ত্রাসের ঘটনায় বারবারই নাম জড়িয়েছে শাসকদল তৃণমূলের। ঘটনায় বারবারই সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে মমতার দলকে। এবার যাবতীয় সমালোচনা নিয়ে মুখ্য খুললেন তৃণমূল সুপ্রিমো।