শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে জলপাইগুড়ি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভোট গণনা শুরু হয়েছে। জানা যাচ্ছে প্রায় ৮০ শতাংশ ভোট পড়েছে উপনির্বাচনে।
৬টি রাজ্যের ৭টি কেন্দ্রই বিজেপি-বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোটের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তবে কি পাঁচ রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা ভোট হওয়ার সম্ভাবনা কম? সংশয় প্রকাশ করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ।
ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের তরফে একটি কোমিটি গঠন করা হয়েছে। যার নেতৃত্বে রয়েছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
কংগ্রেস নেতার মতে ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে মহিলা মুখকে সামনে আনাই বাঞ্ছনীয়। ধর্মগুরুর এই মন্তব্যের পরই জল্পনা শুরু হয়েছে।
২০৭ নম্বর বুথের পঞ্চায়েত ভোটের ব্যালট বাক্স গণনার জন্য খোলাই হয়নি অথচ, ফল ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, এই বিষয়টিকে ‘পশ্চিমবঙ্গের হাস্যকর গণতন্ত্র’ বলে উল্লেখ করে প্রতিবাদে নামেন বিজেপি নেতাকর্মীরা।
দলীয় বৈঠকে উপস্থিত হয়ে দলের বিরুদ্ধেই সরব হয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি। পালটা জবাব দিয়েছেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
জয়নগর ১ নং ব্লক, এখানে কয়েকটি কেন্দ্র ছাড়া নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে তৃণমূল। তবে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া যথেষ্ট স্বচ্ছ হয়েনি বলেই দাবি তুলল এলাকার বিজেপি নেতৃত্ব।
ভারতীয় জনতা পার্টির দাবি অনুযায়ী সেই তালিকা ক্ষতিয়ে দেখার নির্দেশ দিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এই বিষয় চিঠি দেওয়া হয়েছে জেলা শাসকদেরও।
এমন অনেক এলাকা রয়েছে যেখানে দলের এসসি-এসটি ভোট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মনে করা হচ্ছে এই জায়গাগুলিতে তৃণমূল, বিজেপির ভোটবাক্সে ব্যাপক ক্ষতি করেছে।