মোদী সরকার এবং বিজেপিও আগামী বছর অনুষ্ঠিত হতে চলা নির্বাচনের জন্য বিরোধী জোট ইন্ডিয়াকে কোণঠাসা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটা নিশ্চিত যে G-20 ইভেন্ট নিয়ে রাজনীতি হবে কিন্তু লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জন্য এটি একটি বড় ইস্যু হয়ে উঠবে।
বিজেপি প্রার্থী তাপসী রায় প্রায় ১ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়েছিলেন শাসক দলের প্রার্থী নির্মলচন্দ্র রায়ের থেকে। কিন্তু, চতুর্থ রাউন্ডের গণনা শেষ হওয়ার থেকেই জোড়াফুলের পালে লেগেছে আনন্দের হাওয়া।
ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে বিজেপি প্রার্থীর ভোট কাউন্ট। দ্বিতীয় রাউন্ডের গণনার শেষেও তিনিই তৃণমূল প্রার্থীর তুলনায় এগিয়ে রয়েছেন এবং বেলা যত বাড়ছে, তত তাঁর প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যাও বাড়ছে।
এই মাসের শুরুর দিকে যে সাতটি আসনে ভোট হয়েছে তা হল উত্তরাখণ্ডের বাগেশ্বর, উত্তর প্রদেশের ঘোসি, কেরালার পুথুপ্পল্লী, পশ্চিমবঙ্গের ধুপগুড়ি, ঝাড়খণ্ডের ডুমরি এবং ত্রিপুরার বক্সানগর ও ধনপুর। সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ভোট গণনা।
শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে জলপাইগুড়ি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভোট গণনা শুরু হয়েছে। জানা যাচ্ছে প্রায় ৮০ শতাংশ ভোট পড়েছে উপনির্বাচনে।
৬টি রাজ্যের ৭টি কেন্দ্রই বিজেপি-বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোটের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তবে কি পাঁচ রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা ভোট হওয়ার সম্ভাবনা কম? সংশয় প্রকাশ করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ।
ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের তরফে একটি কোমিটি গঠন করা হয়েছে। যার নেতৃত্বে রয়েছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
কংগ্রেস নেতার মতে ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে মহিলা মুখকে সামনে আনাই বাঞ্ছনীয়। ধর্মগুরুর এই মন্তব্যের পরই জল্পনা শুরু হয়েছে।
২০৭ নম্বর বুথের পঞ্চায়েত ভোটের ব্যালট বাক্স গণনার জন্য খোলাই হয়নি অথচ, ফল ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, এই বিষয়টিকে ‘পশ্চিমবঙ্গের হাস্যকর গণতন্ত্র’ বলে উল্লেখ করে প্রতিবাদে নামেন বিজেপি নেতাকর্মীরা।