তদন্তকারীরা যখন ধৃত যুবকের মোবাইল ফোন ঘেঁটে দেখেন, তখন তাঁরা দেখতে পান যে, তার ফোনে ইজরায়েলে আক্রমণকারী হামাস জঙ্গিদের সন্ত্রাসী হামলা এবং ‘নিষিদ্ধ’ সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (পিএফআই)-এর সমর্থনে অনেকগুলি স্ক্রিনশট ছিল।
মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, এসটিএফ প্রধান অমিতাভ যশ এবং অযোধ্যার রাম মন্দিরকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল এই অপরাধীরা। ২ জনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মুখ্যমন্ত্রী যোদী আদিত্যনাথ নির্দেশ অনুসারে এবার এই রামভক্তদের উচ্ছ্বাস এবার দেখা যাবে রাজ্যের পরিবহন দফতরের অনুষ্ঠানেও।
রামের কোন মূর্তি পুজো করা হবে, সেটিও চূড়ান্ত করে ফেলেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। তারই মাঝে প্রকাশ পেল রাম মন্দিরে আমন্ত্রণ জানানোর পত্রের ছবি।
সমস্ত ইসলাম ধর্মীয় মানুষদের ১১ বার করে ‘শ্রী রাম, জয় রাম, জয় জয় রাম’ স্লোগান দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আরএসএসের (RSS) জাতীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ইন্দ্রেশ কুমার।
বিজেপি সূত্রের খবর, রাম মন্দির ও মন্দিরের অভিষেক অনুষ্ঠানকে ইস্যু করে ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করার প্রস্তুতি নিচ্ছে দল।
সূত্রের খবর, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) দ্বারা আয়োজিত একটি তহবিলে অযোধ্যা রাম মন্দির ফাউন্ডেশনের জন্য অনুদান দিয়েছেন প্রায় ৩০০ জন গরিব ভিক্ষুক।
উত্তর প্রদেশের সরকার কর্তৃক জারি করা এক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সমগ্র অযোধ্যা জুড়ে মদ ও মাংস বিক্রি করা ‘নিষিদ্ধ’ ।
মুম্বইয়ের এই তরুণী গর্ব করে বলেছেন, রামের পুজো করার জন্য হিন্দু হওয়ার প্রয়োজন নেই না। ভালো মানুষ হলেই চলে।
অযোধ্যা রাম মন্দির নির্মাণ ও পরিচালনার জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল শ্রীরাম জন্মভূমি ট্রাস্ট। এই ট্রাস্ট বলেছে, আমন্ত্রিত অতিথিদের পবিত্র প্রসাদ দেওয়া হবে।