সম্প্রতি কলকাতার দমদম বিমানবন্দর থেকে মুর্শিদাবাদে ফেরার পথে পথদুর্ঘটনায় এক শ্রমিক পরিবারের শিশু মহিলা, পৌঢ় সহ ৫ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। আহত হন ৬জন।
মেয়ের বিয়ের চিন্তায় হতাশ হয়ে পড়েছিলেন রুবেদা বিবি। সেই বিধবার ত্রাতা হয়ে দাঁড়ালেন শিক্ষক নেতা বুলবুল। এর আগেও বিভিন্ন সামাজিক কাজে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। এবারও তার ব্যতিক্রম হল না।
অভিযোগ, আব্বাস অনুগামীদের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের উপর হামলা চালিয়েছে তৃণমূল কর্মীরা। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এরপর জখম আইএসএফ কর্মীদের ভর্তি করা হয় কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।
পুরভোট ও লোকসভা নির্বাচনের আগে সীমান্ত জেলাকে নিজেদের দখলে আনতে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী থেকে শুরু করে বিজেপি ও সিপিএমকে একযোগে তুলনা করলেন রাজ্য নগর উন্নয়ন ও পুর দপ্তরের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
গর্ভবতী মহিলাকে মাটিতে ফেলে পেটে লাথি। তাঁর শ্বাশুড়িকে বিবস্ত্র করে মার। অভিযোগ তিন স্থানীয় তৃণমূল নেতা সহ তাঁদের অনুগামীদের বিরুদ্ধে।
ত্রিপুরার আগরতলায় রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘর ওয়াপসি নিয়ে স্বাগত জানাল হাওড়া জেলা সদর তৃণমূল কংগ্রেস। 'রাজীবের ছেড়ে যাওয়ায় বিজেপির ভালো হয়েছে', কটাক্ষ বিজেপির।
চরম দুর্বিষহ পরিবেশের মধ্যে দিন কাটাতে হত এই গ্রামের বাসিন্দাদের। এবছর শাসক দলের প্রতিনিধিরা যখন এই গ্রামে ভোটের প্রচারে আসেন তখন এলাকার শিক্ষক তথা মালদা জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক বুলবুল খান সেই প্রচারের দলে ছিলেন।
ত্রিপুরায় গিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনসভা থেকে তৃণমূলে যোগ দিলেন রাজীব। যোগ দেওয়ার পর মঞ্চে দাঁড়িয়ে অভিষেককে আলিঙ্গনও করেন। এরপর তিনি বলেন, "স্বীকার করছি ভুল করেছিলাম। আমি অনুতপ্ত।" এনিয়ে রাজীবকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি।
এদিন জয়পুর ভাস্করানন্দ মঞ্চে আনুষ্ঠানিকভাবে বিভিন্ন দল থেকে আসা নেতা-কর্মী সহ মোট হাজারটি পরিবারের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল আইএনটিইউসি সভাপতি সোমনাথ মুখোপাধ্যায় ও জয়পুর ব্লক সভাপতি ইয়ামিন শেখ।
ডোমজুড়ে হারের পর থেকেই বিজেপিতে মোহভঙ্গ হয়েছিল। তখন থেকেই তৃণমূল কংগ্রেসে প্রত্যাবর্তনের কানাঘুষো শোনা যাচ্ছিল। অবশেষে রবিবার সত্যি হতে চলেছে সেই জল্পনা।