চাতক পাখির অপেক্ষা কি আদৌ শেষ হতে চলেছে! কবে আসবে বৃষ্টি! আদৌ আসবে তো? হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী সোমবার থেকে রাজ্যের কোথাও তাপপ্রবাহের সতর্কতা নেই।
ফোরাম বলেছে, বর্তমানে দেশ মধ্যম এল নিনো পরিস্থিতির সম্মুখীন। যার কারণে, চার মাসের বর্ষা মরসুমের প্রথম দুই মাসে অর্থাৎ জুন-জুলাইতে এল নিনোর অবস্থা নিরপেক্ষ থাকবে।
ভয়ঙ্কর শিলাবৃষ্টির সতর্কতা জারি করল আবহাওয়া দফতর। গত সপ্তাহ থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে প্রবল তাপ প্রবাহ। তার মধ্যেই শিলাবৃষ্টির সতর্কতা জারি করল আবহাওয়া দফতর।
অগাস্টে দেশের বেশিরভাগ অংশে ছিল বৃষ্টির ঘাটতি। তবে তামিলনাডু এবং উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলিতে ছবিটা কিছুটা আলাদা।
নিম্নচাপের জোড়া ফলায় পশ্চিমবঙ্গে একটানা বেশ কয়েকদিন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি দেখা গেছে। তবে, শুক্রবার থেকে সেই অবস্থার কিছুটা পরিবর্তনের আভাস দিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে শনিবার পর্যন্ত প্রাক বর্ষার বৃষ্টি হবে দক্ষিণবঙ্গে। তবে বর্ষা আসার আগে পর্যন্ত জারি থাকছে তাপপ্রবাহের সতর্কতা।
লাক্ষাদ্বীপ, কেরালা এবং উপকূলীয় কর্ণাটকের উপর টানা দুই দিন নির্ধারিত বৃষ্টিপাত প্রয়োজন। ৮ জুন বা ৯ জুন এসব এলাকায় এমন আবহাওয়া তৈরি হতে পারে, যা বর্ষা শুরুর সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মূলত তিনটি কারণে হাঁসফাঁস অবস্থা। মোকার প্রভাবে তাপমাত্রা বাড়ছে বলেও মনে করছে হাওয়া অফিস।
ভারতে ঘূর্ণিঝড় আছড়ে না পরলেও আবহাওয়া দফতর মৎসজীবীদের সতর্ক করেছে। বলেছে, মৎসজীবীরা যেন জাহাজ, ট্রলার, ছোট নৌকাগুলি নিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে না যায়।
বুধবারেও শহরজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস আগেই দিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। সকাল থেকেই মুখভার আকাশের। তাপমাত্রা গত কয়েকদিনের তুলনায় তাপমাত্রা খানিকটা বাড়লেও নেই গরমের অস্বস্তি।