৫ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের বাকি শেষ ম্যাচ। সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে ভারতীয় ক্রিকেদল। আগামি বছর ফের সাদা বলের ক্রিকেট খেলতে ইংল্যান্ডে আসবে টিম ইন্ডিয়া।
তৃতীয় দিনে ভারতীয় দলের লড়াই আশা জাগিয়েছিল। কিন্তু চতুর্থ দিনে ফের ব্যাটিং বিপর্যয়। প্রথম সেশনেই অলআউট টিম ইন্ডিয়া। ম্য়াচ জিতে সমতায় ফিরল ইংল্যান্ড।
হেডিংলিতে দ্বিতীয় দিনের শেষে ম্য়াচের রাশ পুরোপুরি নিজেদের হাতে নিয়ে নিল ইংল্যান্ড। ভারতের ৭৮ রানের জবাবে ইংল্যান্ডের স্কোর ৪২৩ রানে ৮ উইকেট। সিরিজে লাগাতার তৃতীয় ম্যাচে সেঞ্চুরি করলেন জো রুট।
বিনা উইকেটে ১২০ রান থেকে হেডিংলিতে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে ইংল্যান্ড। লাঞ্চের আগে ইংল্য়ান্ডের দুই ওপেনারকে আউট করেন মহম্মদ শামি ও রবীন্দ্র জাদেজা। লাঞ্চ পর্যন্ট ইংল্যান্ডের স্কোর ২ উইকেটে ১৮০।
আইপিএলের সময় করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন ঋদ্ধিমান সাহা। সুস্থ হয়ে সময় মত নিয়েছিলেন ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ। এবার লন্ডনে ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নিলেন ভারতীয় উইকেট রক্ষক ব্য়াটসম্যান।
ইংল্যান্ডের মুখের গ্রাস কেড়ে নিল মহম্মদ শামি ও জসপ্রীত বুমরার। তাদের পার্টনারশিপের সৌজন্যে ইংল্যান্ডকে ২৭২ রানের টার্গেট দিল ভারতীয় দল। ম্যাচে ভালো বল করলে জয়ের সুযোগ ভারতের।
লর্ডসে টেস্টে ভালো শুরু করেও, অ্যাডভান্টেজ ধরে রাখতে ব্যর্থ টিম ইন্ডিয়া। চতুর্থ দিনের শেষে ভারতের স্কোর ১৮১ রানে ৬ উইকেট। পঞ্চম দিনে ভারতের সামনে কঠিন লড়াই। জয়ের গন্ধ পাচ্ছে ইংল্যান্ড।
লর্ডস টেস্টে একাই ভারতের অ্যাডভান্টেজ কেড়ে নিল জো রুট। খেললেন ১৮০ রানের অনবদ্য ইনিংস। প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ড করল ৩৯১ রান। ২৭ রানের লিড নিল ব্রিটিশ লায়ন্সরা।
লর্ডস টেস্টে প্রথম দিনের শেষে ভারতের স্কোর ছিল ২৭৬ রানে ৩ উইকেট। দ্বিতীয় দিনে ৩৬৪ রানে শেষ হয়ে যায় টিম ইন্ডিয়ার ইনিংস। দ্বিতীয় দিনের শেষে ইংল্যান্ডের স্কোর ১১৯ রানে ৩ উইকেট।
লর্ডস টেস্টে প্রথম দিনে চালকের আসনে ছিল ভারতীয় দল। দ্বিতীয় দিন ম্যাচে ফিরল ইংল্যান্ড। ১২৯ রানে শেষ হল কেএল রাহুলের ইনিংস। লাঞ্চের আগেই ৪ উইকেট হারাল টিম ইন্ডিয়া।