কোথাও মিলেছে তৃণমূল ও বিজেপি সমর্থকদের হাতাহাতির খবর। তেমনই কোচবিহার থেকে গ্রেফতার হয়েছে ৩০ জন।
আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের পাহাড়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তাঁকে গ্রেফতার করেনি সিবিআই। সন্দীপকে জেরা করেই ছেড়ে দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।
বাংলাদেশের সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন চলাকালীন মুখ না খোলায় তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন শাকিব আল-হাসান। এবার তিনি আরও বিপাকে পড়লেন।
আর জি কর (RG KAR) কাণ্ডের বিচার চেয়ে প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন একাধিক মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল এবং মহামেডান সমর্থক। কিন্তু ‘তিলোত্তমা’-র বিচারের দাবিতে সেই মিছিলে নেমে এল পুলিশের লাঠি। আর এইমুহূর্তে সামনে আসছে আরও ভয়ঙ্কর তথ্য।
রবিবার বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের সমর্থকদের সঙ্গে প্রতিবাদে যোগ দিয়েছিলেন সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কল্যাণ চৌবে। তিনি গ্রেফতার হওয়া সমর্থকদের মুক্তির ব্যবস্থাও করেন।
আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের নৃশংস ঘটনায় শুরু থেকেই তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের সন্দেহজনক ভূমিকা দেখা যাচ্ছিল। এবার সদ্য প্রাক্তন অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।